মিরপুর শহীদ বুদ্ধিজীবী স্মৃতিসৌধে বিডিইউ উপাচার্যের শ্রদ্ধা

শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবসে ঢাকার মিরপুর শহীদ বুদ্ধিজীবী স্মৃতিসৌধে জাতির শ্রেষ্ঠ সন্তান শহিদ বুদ্ধিজীবীদের প্রতি শ্রদ্ধা জানিয়েছেন বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ডিজিটাল ইউনিভার্সিটি,বাংলাদেশ এর উপাচার্য অধ্যাপক ড.মুনাজ আহমেদ নূর।

আজ (১৪ ডিসেম্বর) মঙ্গলবার সকালে উপাচার্য পুষ্পস্তবক অর্পণের মাধ্যমে ১৯৭১ সালের ১৪ই ডিসেম্বর পাকিস্তানি হানাদার বাহিনী ও তাদের এদেশিয় দোসর আলবদর-রাজাকার-বাহিনীর হাতে নারকীয় হত্যাযজ্ঞের শিকার জাতির শ্রেষ্ঠ সন্তান শহীদ বুদ্ধিজীবীদের স্মরণ করেন।

এ সময় বিশ্ববিদ্যালয়ের রেজিস্ট্রার (অতিরিক্ত দায়িত্ব) মোঃ আশরাফ উদ্দিন, সিনিয়র সিস্টেম এনালিস্ট মুহাম্মদ শাহীনূল কবীর,শিক্ষা বিভাগের বিভাগীয় প্রধান (অতিরিক্ত দায়িত্ব) মোঃ আশরাফুজ্জামান,তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি বিভাগের সহকারী অধ্যাপক সামছুদ্দীন আহমেদ,তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি বিভাগের বিভাগীয় প্রধান (ভারপ্রাপ্ত)ফারজানা আক্তারসহ বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক,কর্মকর্তা ও কর্মচারীবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন।

Post MIddle

পুষ্পস্তবক অর্পণ শেষে উপাচার্য অধ্যাপক ড.মুনাজ আহমেদ নূর বলেন,১৯৭১ সালে মহান স্বাধীনতা যুদ্ধের শেষ সময়ে পাকিস্তানি হানাদার বাহিনী দেশের বিভিন্ন স্থানে আত্মসমর্পণ শুরু করে এবং পাকিস্তানিরা যখন তাদের অনিবার্য পরাজয় উপলব্ধি করে তখন পাকিস্তানি সেনাবাহিনী ও তাদের দোসর আল-বদর,আল–শামস,রাজাকার বাহিনীর প্রত্যক্ষ সহযোগিতায় বাংলাদেশের শ্রেষ্ঠ সন্তান,বিভিন্ন শ্রেণি-পেশার মেধাবী মানুষদের ধরে নিয়ে গিয়ে নির্মমভাবে হত্যা করে।

উপাচার্য বলেন,বুদ্ধিজীবীরা স্বাধীন-সার্বভৌম বাংলাদেশ প্রতিষ্ঠার লক্ষ্যে জনমত গঠন করেছিলেন। সমাজের নানা বৈষম্য,অন্যায় ও অত্যাচারের বিরুদ্ধে তারা সোচ্চার ছিলেন।মানুষের মনোজগতের উন্নয়নে তারা কাজ করছিলেন।

দেশের উন্নয়নে কাজ করার আহ্বান জানিয়ে উপাচার্য বলেন,জাতির শ্রেষ্ঠ সন্তানদের মহান আত্মত্যাগ হৃদয়ে ধারণ করে বঙ্গবন্ধু কন্যা জননেত্রী শেখ হাসিনার সুযোগ্য নেতৃত্বে ২০৪১ উন্নত সমৃদ্ধ বাংলাদেশ গঠন করতে তরুণ প্রজন্মকে একত্রিত হয়ে কাজ করতে হবে।

এসময় উপাচার্য শহীদ বুদ্ধিজীবীদের আত্মার মাগফেরাত কামনা করেন।

পছন্দের আরো পোস্ট