চবিতে ৭ মার্চ উদযাপন

মহাকালের মহানায়ক স্বাধীন বাংলাদেশের মহান স্থপতি রাজনীতির মহাকবি জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ৭ মার্চ-এর ঐতিহাসিক-কালজয়ী ভাষণ ইউনেস্কোর ‘ইন্টারন্যাশনাল মেমোরি অব দ্যা ওয়ার্ল্ড রেজিস্টার’-এ অন্তর্ভূক্তির মাধ্যমে বিশ্ব প্রামাণ্য ঐতিহ্যের স্বীকৃতি অর্জন করায় এ দিবসের তাৎপর্য ও গুরুত্বের আলোকে আজ ৭ মার্চ ২০১৮ তারিখ চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের উদ্যোগে দিবসটি যথাযোগ্য মর্যাদায় উদযাপন করা হয়। এ উপলক্ষে বিশ্ববিদ্যালয় বঙ্গবন্ধু চত্বরে জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ঐতিহাসিক কালজয়ী ভাষণ প্রচার করা হয়।

Post MIddle

সকাল ১০ টায় উপ-উপাচার্য প্রফেসর ড. শিরীণ আখতার বিশ্ববিদ্যালয় পরিবারের পক্ষে বঙ্গবন্ধুর প্রতিকৃতিতে পুস্পমাল্য অর্পণ করে শ্রদ্ধা নিবেদন করেন। এর পর পরই বঙ্গবন্ধু পরিষদ, চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় পুস্পমাল্য অর্পণ করে জাতির জনক বঙ্গবন্ধুর প্রতি শ্রদ্ধা নিবেদন করেন। এ সময় চবি অনুষদসমূহের ডিন, শিক্ষক সমিতির নেতৃবৃন্দ, রেজিস্ট্রার, হলসমূহের প্রভোস্টবৃন্দ, বিভাগীয় সভাপতি ও ইনস্টিটিউট-গবেষণা কেন্দ্রের পরিচালকবৃন্দ, প্রক্টর ও সহকারী প্রক্টরবৃন্দ, অফিস প্রধানবৃন্দ, অফিসার সমিতি, কর্মচারী সমিতি, কর্মচারী ইউনিয়ন ও বঙ্গবন্ধু পরিষদের নেতৃবৃন্দ এবং বিপুল সংখ্যক সম্মানিত শিক্ষক, কর্মকর্তা-কর্মচারী ও ছাত্র-ছাত্রী উপস্থিত ছিলেন।

পুস্পমাল্য অর্পণ শেষে উপ-উপাচার্য তাঁর ভাষণে হাজার বছরের শ্রেষ্ঠ বাঙালি স্বাধীন বাংলাদেশের মহান স্থপতি জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের স্মৃতির প্রতি গভীর শ্রদ্ধা নিবেদন করেন। তিনি এ ভাষণের গুরুত্ব ও তাৎপর্য আলোকপাত করে বলেন, ৭ মার্চের ঐতিহাসিক ভাষণ স্বাধীনতা পিয়াসী বাঙালি জাতিকে যুগিয়েছে অদম্য সাহস ও অনুপ্রেরণা। উপ-উপাচার্য প্রজন্মের সন্তানদেরকে জাতির জনকের স্বপ্নের সোনার বাংলা বিনির্মাণে মহান মুক্তিযুদ্ধের অসাম্প্রদায়িক-গণতান্ত্রিক চেতনায় উজ্জীবিত ও অনুপ্রাণিত হয়ে মাননীয় প্রধানমন্ত্রী দেশরত্ন শেখ হাসিনার বলিষ্ট নেতৃত্বে দেশের উন্নয়ন-অগ্রযাত্রায় ভূমিকা রাখার আহবান জানান।

পছন্দের আরো পোস্ট