শিক্ষাবৃত্তিতে প্রায় ২ কোটি ৬৩ লক্ষ টাকা ব্যয় করেছে কানাডিয়ান ইউনিভার্সিটি অব বাংলাদেশ

আন্তর্জাতিক মানের উচ্চশিক্ষা প্রদান এবং মেধাবী ও দরিদ্র শিক্ষার্থীদের সার্বিক সহযোগিতায় প্রতিজ্ঞাবদ্ধ হয়ে গত ৪ এপ্রিল, ২০১৭ গৌরবের এক বছর পূর্ণ করেছে ‘কানাডিয়ান ইউনিভার্সিটি অব বাংলাদেশ’। ‘ইন্সপায়ারিং এ্যাপ্লায়েড নলেজ’ বা ‘প্রায়োগিক শিক্ষায় উজ্জীবিত করণ’ স্লোগান নিয়ে প্রতিষ্ঠাকালের এই এক বছরে এ ইউনিভার্সিটিতে শিক্ষাবৃত্তি ক্ষেত্রে প্রায় ২ কোটি ৬৩ লক্ষ টাকা ব্যয় করা হয়েছে। বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ এ বছরও শিক্ষাবৃত্তিতে আনুমানিক ২২ কোটি ১৭ লক্ষ টাকা বরাদ্দ রেখেছে। বাংলাদেশ সরকার ও বাংলাদেশ বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরী কমিশনের অনুমোদন প্রাপ্ত নতুন এ বিশ্ববিদ্যালয়ের ট্রাস্টি বোর্ডের চেয়ারম্যানের দায়িত্বে আছেন বিশিষ্ট শিক্ষানুরাগী ড. চৌধুরী নাফিজ শারাফাত।

কানাডিয়ান ইউনিভার্সিটির একবছর পূর্তি : গত ৪ এপ্রিল, ২০১৭ বনানী ক্যাম্পাসে অনুষ্ঠিত ‘এক বছর পূর্তি’ উদযাপন অনুষ্ঠান উদ্বোধন করেন কানাডা’র কিউবেক-এর মাননীয় সিনেটর জনাব ডেনিস ডওসন এবং কানাডা’র টরোন্টো অঞ্চলের মাননীয় এমপি জনাব নাথানিয়েল ইরস্কাইন-স্মিথ। অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি হিসেবে বক্তব্য দেন, কানাডা’র হাউজ অব কমন্সের পার্লামেন্টারি এ্যাসিস্ট্যান্ট জনাব এ্যন্ড্রু গুডরিজ, বাংলাদেশের জাতীয় সংসদ সদস্য মিস. মাহজাবিন খালেদ। অনুষ্ঠানে সমপনি বক্তব্য দেন কানাডিয়ান ইউনিভার্সিটি অব বাংলাদেশ-এর প্রতিষ্ঠাতা চেয়ারম্যান ড. চৌধুরী নাফিজ শারাফাত। বক্তব্য প্রদান করেন, কানাডিয়ান ইউনিভার্সিটি অব বাংলাদেশ-এর ভাইস-চ্যান্সেলর অধ্যাপক ড. উইলিয়াম এইচ. ডেরেঞ্জার এবং কানাডিয়ান ইউনিভার্সিটি অব বাংলাদেশ-এর বোর্ড অব ট্রাস্টিজের প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মোহাম্মদ এ. আরাফাত প্রমুখ। ‘কানাডিয়ান শিক্ষা কারিকুলাম অনুযায়ী শিক্ষার্থীদের মাঝে প্রায়োগিক জ্ঞান ছড়িয়ে দেয়ায় অতিথিরা কানাডিয়ান ইউনিভার্সিটি অব বাংলাদেশ-এর প্রসংশা করেন’।

এ্যাপ্লায়েড নলেজ বা প্রায়োগিক শিক্ষা:

‘প্রায়োগিক শিক্ষায় উজ্জিবিত’ হয়ে কানাডিয়ান শিক্ষা কারিকুলামে এই বিশ্ববিদ্যালয়ে শিক্ষার্থীদেরকে হাতে-কলমে জ্ঞান দান এবং জ্ঞানের বাস্তবধর্মী প্রয়োগের বিষয়টি সর্বোচ্চ গুরুত্ব দেয়া হয়েছে। সে লক্ষ্যে বিশ্ববিদ্যালয়টি বিভিন্ন কার্যক্রম হাতে নিয়েছে। এরমধ্যে অন্যতম হচ্ছে, উচ্চতর শিক্ষা ও শিল্পজ্ঞানসমৃদ্ধ আন্তর্জাতিক মানের স্থায়ী ও অস্থায়ী শিক্ষকবৃন্দের মাধ্যমে শিক্ষাদান, দেশি-বিদেশি বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ের সাথে সমঝোতা চুক্তি ও গবেষণাকেন্দ্র স্থাপন এবং শিক্ষার্থীদেরকে চাকরির সুযোগ সৃষ্টি অন্যতম।

কানাডিয়ান ইউনিভার্সিটি ক্যাম্পাস: রাজধানীর পূর্বাচল আবাসিক শহরে ৯ বিঘা জমিতে এ বিশ^বিদ্যালয়ের স্থায়ী ক্যাম্পাস স্থাপনের কাজ চলছে। বর্তমানে ঢাকাস্থ বনানীর ১১ নং রোডের সি-ব্লকের ১৫ তলা বিশিষ্ট ৯৯ নং প্লটের অত্যাধুনিক ক্যাম্পাসে মনোরম পরিবেশে শিক্ষা ও প্রশাসনিক কর্মকান্ড পরিচালিত হচ্ছে।

কানাডিয়ান ইউনিভার্সিটিতে শিক্ষাজীবন:

এদেশের বেসরকারি শিক্ষা ব্যবস্থায় এক আমুল পরিবর্তন আনতে প্রতিজ্ঞাবদ্ধ কানাডিয়ান ইউনিভার্সিটি অব বাংলাদেশ (সিইউবি)। দেশীয় উচ্চশিক্ষার প্রতি শ্রদ্ধাবোধের ভিত্তিতে শিক্ষার্থীদের শিক্ষাদান, গবেষণা ও অর্জিত জ্ঞানের বাস্তবধর্মী প্রয়োগের ক্ষেত্রে এখানে কানাডিয়ান শিক্ষা কারিকুলাম অনুসরন করা হয়। কানাডিয়ান উচ্চশিক্ষার মডেল হিসেবে কানাডিয়ান ইউনিভার্সিটি অব বাংলাদেশ শিক্ষার্থীদেরকে কানাডা ও উত্তর-আমেরিকান দেশগুলোতে শিক্ষা ও গবেষণার সুযোগ প্রদান করবে। একই সঙ্গে দেশি-বিদেশি বিভিন্ন কর্পোরেট সংস্থার সঙ্গে সমঝোতা চুক্তির মাধ্যমে শিক্ষা ও গবেষণায় যৌথভাবে কাজের ক্ষেত্র তৈরি করছে বিশ্ববিদ্যালয়টি যা শিক্ষার্থীদেরকে হাতে-কলমে শিক্ষায় সর্বাত্মক সহযোগিতা প্রদান করবে। মূলত, বিশ্বমানের শিক্ষা প্রদান নিশ্চিত করার জন্য এ ইউনিভার্সিটিতে উত্তর-আমেরিকান কারিকুলামে উচ্চতর ডিগ্রিধারী শিক্ষকবৃন্দ, সর্বাধুনিক শিক্ষা-উপকরণ, উন্নত ক্লাসরুম, ই-লাইব্রেরি, কমনরুম ও খেলাধুলার বিশেষ ব্যবস্থা বিদ্যমান। পড়ালেখার পাশাপাশি শিক্ষার্থীদের অন্যান্য গঠনমূলক সামাজিক কার্যকলাপে যোগদানে অনুপ্রাণিত কওে সিইউবি । যার ফলে, শিক্ষার্থীরা শুরু থেকেই জাতীয় ও আন্তর্জাতিক ক্ষেত্রে অংশগ্রহনের এবং প্রতিদ্বন্দ্বীতা করার জন্য সুগঠিত হওয়ার সুযোগ পায়।

বৃত্তি প্রদান: শিক্ষার্থীদের সার্বিক অবস্থা বিবেচনায় সিইউবি তে বিশেষ বিশেষ বৃত্তিমূলক সহযোগিতা অব্যাহত রয়েছে। এরমধ্যে, সকল শিক্ষার্থীদের জন্য ৪০% শর্তহীন বৃত্তি। অন্যদিকে, বৃত্তি প্রদানের ক্ষেত্রে সরকারী শর্তাবলী ছাড়াও বিশেষ ক্ষেত্রে ১০০% পর্যন্ত বৃত্তি প্রদান করা হয়। ২০১৬ সালে শিক্ষার্থীদের মধ্যে প্রায় ২ কোটি ৬৩ লক্ষ টাকা শিক্ষাবৃত্তি প্রদান করেছে সিইউবি। এ বছরও শিক্ষার্থীদের জন্য আনুমানিক ২২ কোটি ১৭ লক্ষ টাকা- শিক্ষাবৃত্তি বরাদ্দ রেখেছে বিশ^বিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ।

শিক্ষার্থী ক্লাব:

এ ইউনিভার্সিটিতে শিক্ষার্থীদের দ্বারা পরিচালিত প্রোগ্রাম ভিত্তিক ক্লাবসহ সোস্যাল ওয়েলফেয়ার ক্লাব, ডিবেট ক্লাব, স্পোর্টস ক্লাব, ফিল্ম ক্লাব ও ড্রামা ক্লাব আছে। এছাড়াও আন্তর্জাতিক শিক্ষার্থী ক্লাব ও বিনামূল্যে রক্তদান ক্লাব গঠন প্রক্রিয়াও চলছে।

Post MIddle

শিক্ষা ও চাকুরি সুযোগ বৃদ্ধিতে সমঝোতা চুক্তি:

ইতোমধ্যেই বিশ্বব্যাপী শিক্ষার মান নির্ধারনী প্রতিষ্ঠান এএসিএসবি (এ্যাসোসিয়েশন টু এ্যাডভান্স কলেজিয়েট স্কুলস অব বিজনেস)-এর সদস্য পদ লাভ করেছে কানাডিয়ান ইউনিভার্সিটি অব বাংলাদেশ। শিক্ষা ক্ষেত্রে ক্যামব্রিয়ান কলেজ- কানাডা, ল্যাম্বটন কলেজ- কানাডা, লরেন্সিয়ান ইউনিভার্সিটি- কানাডা, কানডিয়ান এডুকেশনাল ইন্সটিটিউট অব টেকনোলজি, সেন্ট. জর্জেস ইউনিভার্সিটি- নিউইয়র্ক, ইউনিভার্সিড্যাট টেকনোলজিকা কানকুন-কানাডা, কানাডিয়ান ইউনিভার্সিটি অব দুবাই, নর্থ চিয়াংমাই ইউনিভার্সিটি অব থাইল্যান্ড, আলফ্রেড নোবেল ওপেন ইউনিভার্সিটি- হাঙ্গেরি, এশিয়ানসিল- বাংলাদেশ চ্যাপ্টার, আইসিটি ডিভিশন- বাংলাদেশ, বাংলাদেশ ইউনিভার্সিটি অব প্রফেসনালস এবং ভারতের ন্যাশনাল ইনস্টিটিউট অব সিকিউরিটিজ মার্কেটস (এনআইএসএম)-এর সাথে ইউনিভার্সিটির সমঝোতা চুক্তি সম্পন্ন হয়েছে। এছাড়া এ ইউনিভার্সিটি শিক্ষার্থীদের চাকুরির নিশ্চয়তা প্রদানের জন্য ইতোমধ্যেই বেশকিছু দেশি-বিদেশি কোম্পানি ও সংস্থার সাথেও সমঝোতা চুক্তি স্বাক্ষর করেছে। এরমধ্যে রয়েছে- এফবিসিসিআই (ফেডারেশন অব বাংলাদেশ চেম্বার অব কমার্স এ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রি), আইডিএলসি ফিন্যান্স লিমিটেড- বাংলাদেশ, এলআইসি বাংলাদেশ, ইউএস-বাংলাদেশ গ্লোবাল চেম্বার অব কমার্স, বিইএ (বাংলাদেশ ইকোনোমিক এ্যাসোসিয়েশন), আইডিআরএ (ইন্স্যুরেন্স ডেভেলপমেন্ট এ্যান্ড রেগুলেটরি অথিরিটি), ইস্টার্ন ব্যাংক ও প্রিমিয়ার ব্যাংক।

প্রখ্যাত শিক্ষকবৃন্দ:

কানাডিয়ান ইউনিভার্সিটি অব বাংলাদেশ-এর ভাইস চ্যান্সেলর হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন আমেরিকান নাগরিক প্রফেসর ড. উইলিয়াম এইচ. ড্যারেঞ্জার ও প্রো-ভাইস চ্যান্সেলর হিসেবে আছেন বুয়েট-এর (বাংলাদেশ ইউনিভার্সিটি অব ইঞ্জিনিয়ারিং এ্যান্ড টেকনোলজি) কম্পিউটার সায়েন্স এ্যান্ড ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের অধ্যাপক ও বিভাগীয় প্রধান এবং বিসিএস’র (বাংলাদেশ কম্পিউটার সোসাইটির) প্রেসিডেন্ট প্রফেসর ড. মোহাম্মদ মাহফুজুল ইসলাম। ইউনিভার্সিটির সম্মানিত উপদেষ্টা ও সিনিয়র শিক্ষক হিসেবে আছেন ইউজিসি’র (বাংলাদেশ বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরী কমিশন) সাবেক চেয়ারম্যান ও প্রফেসর এ্যমিরেটাস ড. এ. কে. আজাদ চৌধুরী এবং বাংলাদেশ ব্যাংকের সাবেক গভর্ণর প্রফেসর ড. আতিউর রহমান।

এছাড়াও ইউনিভার্সিটি ট্রাস্টি বোর্ডের প্রধান উপদেষ্টা হিসেবে আছেন প্রফেসর মোহাম্মদ এ আরাফাত। এছাড়াও কানাডিয়ান তথা উত্তর-আমেরিকান কারিকুলামে অভিজ্ঞ দেশি-বিদেশি শিক্ষকবৃন্দ এই ইউনিভার্সিটিতে আন্তরিকতার সাথে জ্ঞান দান করেন।

গ্রাজুয়েট ও আন্ডারগ্রাজুয়েট প্রোগ্রাম:

এ ইউনিভার্সিটিতে বর্তমানে ৫টি স্কুল বা অনুষদের অধীনে ৮টি প্রোগ্রামে শিক্ষাদান করা হয়। এরমধ্যে, সায়েন্স এন্ড ইঞ্জিনিয়ারিং স্কুলের অধীনে সিএসই (কম্পিউটার সায়েন্স এ্যান্ড ইঞ্জিনিয়ারিং), ইইই (ইলেক্ট্রিক্যাল এ্যান্ড ইলেক্ট্রনিক ইঞ্জিনিয়ারিং); বিজনেস স্কুলের অধীনে বিবিএ (ব্যাচেলর অব বিজনেস এ্যাডমিনিস্ট্রেশন), এমবিএ (মাস্টার অব বিজনেস এ্যাডমিনিস্ট্রেশন), ইএমবিএ (এক্সিকিউটিভ মাস্টার অব বিজনেস এ্যাডমিনিস্ট্রেশন); কমিউনিকেশন স্কুলের অধীনে বিএফটি (ব্যাচেলর অব ফিল্ম এ্যান্ড টেলিভিশন); ল’ স্কুলের অধীনে এলএলবি (ব্যাচেলর অব ল’স) এবং লিবারেল আর্টস স্কুলের অধীনে বিএ ইন ইংলিশ (ব্যাচেলর অব আর্টস ইন ইংলিশ) প্রোগ্রামে শিক্ষাদান করা হয়।

ভর্তি হওয়ার যোগ্যতা:

কানাডিয়ান ইউনিভার্সিটি অব বাংলাদেশ-এর আন্ডার গ্রাজুয়েট ও গ্রাজুয়েট প্রোগ্রামে ভর্তির জন্য এইচএসসি (হায়ার সেকেন্ডারি সার্টিফিকেট) অথবা ডিপ্লোমা প্রোগ্রাম ও এসএসসি (সেকেন্ডারি স্কুল সার্টিফিকেট) পরীক্ষায় নূন্যতম জিপিএ- ২.৫০ থাকতে হবে। তবে এইচএসসি বা ডিপ্লোমা প্রোগ্রাম ও এসএসসি’র কোন পরীক্ষায় নূন্যতম জিপিএ- ২.০০ হলে অপর পরীক্ষায় নূন্যতম জিপিএ- ৪.০০ থাকতে হবে। ও’ লেভেল শিক্ষার্থীদের ৫টি বিষয়ের জন্য জিপিএ-২.৫০ এবং এ’ লেভেলের শিক্ষার্থীদের ২টি বিষয়ের জন্য নূন্যতম জিপিএ-২.০০ থাকতে হবে। তবে ও’ এবং এ’ লেভেলে ৭টি বিষয় নিয়ে পাশ করা শিক্ষার্থীদের ক্ষেত্রে ‘ই’ গ্রেডও গ্রহনযোগ্য। জিইডি (জেনারেল এডুকেশনাল ডেভেলপমেন্ট) ৫টি বিষয়ে পাশ করা শিক্ষার্থীদের ক্ষেত্রে প্রতিটি বিষয়ে নূন্যতম ৪১০ নম্বর এবং ৮০০ নম্বরের পরীক্ষার্থীদের জন্য গড়ে ৪৫০ নম্বর থাকতে হবে। এছাড়াও ইএমবিএ (এক্সিকিউটিভ মাস্টার অব বিজনেস এ্যাডমিনিস্ট্রেশন) ভর্তিচ্ছু শিক্ষার্থীদের ক্ষেত্রে নূন্যতম যোগ্যতায় দুই বছরের চাকরির অভিজ্ঞতা এবং স্নাতক পর্যায়ে দ্বিতীয় বিভাগ বা জিপিএ-২.৫০ থাকতে হবে। বিস্তারিত তথ্যের জন্য কানাডিয়ান ইউনিভার্সিটি অব বাংলাদেশ-এর ওয়েবসাইট- িি.িপঁন.বফঁ.নফ ভিজিট করা যাবে অথবা ০১৭০৭০৭০২৮০-৪ নম্বরে যোগাযোগ করে ভর্তিসহ আনুসাঙ্গিক তথ্যাদি পাওয়া যাবে।

‘বাস্তধর্মী অনুশীলনমূলক শিক্ষা;

মানব অস্তিত্বের মৌলিক ভিত্তি’ উল্লেখ করে ভাইস চ্যান্সেলর প্রফেসর ড. উইলিয়াম এইচ. ড্যারেঞ্জার বলেন, ‘কানাডিয়ান ইউনিভার্সিটি অব বাংলাদেশ সার্বিকভাবে মানব অস্তিত্বের এই মৌলিক ভিত্তিকে ধারণ করে। ফলে আমাদের মূল উদ্দেশ্যই হচ্ছে শিক্ষার্থীদেরকে বাস্তবধর্মী ও প্রায়োগিক জ্ঞানার্জনে সহায়তা করা। আর এই বাস্তবধর্মী শিক্ষা বিস্তারের মাধ্যমে আমরা বিশ্ব-মানব সমাজের নানাবিধ সমস্যা যেমন- ক্ষুধা, দারিদ্র্য ও বৈষম্য দূরীকরণে অগ্রণী ভূমিকা রাখতে চাই’। ###

পছন্দের আরো পোস্ট