নর্থসাউথ সোস্যাল ক্লাবের ব্যতীক্রমী আয়োজন

রোজার মাস এলেই ইফতারির বাজারে অসংখ্য খাবারের রাজসিক পসরা সাজিয়ে বসেন দোকানীরা আর ইফতার শেষে খুব কমই অবশিষ্ট দেখতে পাওয়া যায়। মানে, সংযমের মাসে ভোজন বিলাসের কালচার অভুক্ত-দরিদ্র মানুষগুলোর মর্মপীড়া দূর করার পরিবর্তে কয়েকগুন বাড়িয়ে দেয়।

 

ঈদের আনন্দ কিনতে বড় বড় শপিংমলগুলোতে দামি পোশাক কেনার ভীড় পরে যায়।যার সাথে রমজানের প্রকৃত শিক্ষার ও তাৎপর্যের কোন সম্পর্ক নেই। এতিম ও পথশিশুদেরমাঝেইফতারও ঈদের জামাবিতরণের মাধ্যমে বিশ্ববিদ্যালয় পড়ুয়া শিক্ষার্থীরা নতুন কোরে মনে করিয়ে দিল রমজানের প্রকৃত শিক্ষা ও উদ্দেশ্যের কথা।

 

Post MIddle

বৃহস্পতিবার (৩০ জুন)  রাজধানীর মোহাম্মদপুরের বায়তুল ফালাহ মসজিদ ও এতিমখানায় তিন শতাধিক এতিম বাচ্চাদের সাথে মক্তবে বসে ইফতার করে নর্থ সাউথ বিশ্ববিদ্যালয়ের শতাধিক শিক্ষার্থী। ইফতার শেষে সমাজের সুবিধা বঞ্চিত পথ শিশুদের সঙ্গে ঈদের আনন্দ ভাগাভাগি করে নেয়ার উদ্দেশ্যে মানিক মিয়া এভিনিউ এলাকায় ঈদের পোশাক বিতরণ করা হয়।

 

নর্থসাউথ ইউনিভার্সিটি সোশ্যাল সার্ভিসেস ক্লাবের ব্যতিক্রমধর্মী এ আয়োজনে সহযোগিতা করে একমি, নর(ইউনিলিভার) এবং ইন্ডিগো।বিশ্ববিদ্যালয়ের উপ-পরিচালক ও মুখপাত্র বেলাল আহমেদ এ কার্যক্রমের উদ্বোধন করেন। ক্লাবের সভাপতি, সম্পাদকসহ কর্মকর্তারা অংশ নেয়। ইফতারের আগে বিশেষ দোয়া অনুষ্ঠিত হয়। ##

পছন্দের আরো পোস্ট