ড্যাফোডিল ইউনিভার্সিটিতে গোলটেবিল আলোচনা

00বাণিজ্যে উন্নতি, বিকাশ এবং চীনে রপ্তানি উন্নয়ন ক্ষেত্র তৈরির লক্ষ্যে ড্যাফোডিল ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি এবং বাংলাদেশ চায়না চেম্বার অব কর্মাস এন্ড ইন্ডাট্রিজ এর যৌথ উদ্যোগে রোববার বিশ্ববিদ্যালয়ের ব্যানকুইট হলে “চীনে রপ্তানি ঃ সুবিধা এবং চ্যালেঞ্জ” শীর্ষক গোলটেবিল আলোচনা অনুষ্ঠিত হয়। এই আলোচনার মূল উদ্দেশ্য হলো বাংলাদেশসহ এশিয়ার ৬টি স্বল্পউন্নত দেশ থেকে চীনে ক্ষুদ্র ও মাঝারি শিল্পের রপ্তানী বৃদ্ধি করা। গোলটেবিল আলোচনায় “আন্তঃ-আঞ্চলিক বাণিজ্যে এশিয়ার স্বল্পোন্নত দেশগুলোর রপ্তানি ক্ষমতা বৃদ্ধি”র উপড় জোড় দেওয়া হয় যা চীনে বাংলাদেশের ক্ষুদ্র ও মাঝারি শিল্পের রপ্তানিতে অবদান রাখবে এবং এই আন্তঃ-আঞ্চলিক বাণিজ্যে এশিয়ার সর্ববৃহৎ এবং গতিশীল বাজারের নানা সুবিধা ভোগ করবে।

 

ড্যাফোডিল ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটির ট্রাস্টি বোর্ডের চেয়ারম্যান মোঃ সবুর খান, উপাচার্য প্রফেসর ড. ইউসুফ এম. ইসলাম, বাংলাদেশ চায়না চেম্বার অব কর্মাস এন্ড ইন্ডাট্রিজ এর পরিচালক ম হামিদ, যুগ্ম-সচিব আল মামুন গোলটেবিল আলোচনায় অংশগ্রহণ করেন। ইউএসএআইডি-ট্রেড ফেসিলিয়েশন একটিভিটি (টিএফএ), বাংলাদেশ ট্যারিফ কমিশন (বিটিসি), মেট্রো পলিটন চেম্বার অব কমার্স এন্ড ইন্ডাট্রিজ (এমসিসিআই), বাংলাদেশ ফরেন ট্রেড ইন্সিটিটিউট (বিএফটিআই), ইউনান কর্মাশিয়াল রিপ্রেজেনটেটিভ অফিস, বাংলাদেশ এর প্রতিনিধিবৃন্দ এ গোলটেবিল আলোচনায় অংশগ্রহণ করেন।

 

Post MIddle

গোলটেবিল আলোচনা “আইডিয়া কার্ড উপস্থাপন” এবং “মুক্ত আলোচনা” এই দুটি পর্বে অুনষ্ঠিত হয় যেখানে সকল অংশগ্রহণকারী “চীনে রপ্তানি ঃ সুবিধা এবং চ্যালেঞ্জ” এর বিষয়ে তাদের ধারনা, মতামত এবং সুপারিশমালা পেশ করেন। অংশগ্রহণকারীরা বাংলাদেশ ও চীনের বাণিজ্য ব্যবধান কমানোর বিষয়ে নন ট্যারিফ ব্যবস্থা (এনটিএমএস), ইকোনমিক ডিপ্লমেসি, পণ্যের বহুমূখীকরণ, ভিসা সমস্যা, বাজার গবেষণা ইত্যাদি বিষয়ের উপড় সুপারিশ এবং গুরুত্বপূর্ন মতামত তুলে ধরেন।#

 

 

আরএইচ

পছন্দের আরো পোস্ট