সাদার্ন ইউনিভার্সিটির স্থায়ী ক্যাম্পাসে আনন্দ উৎসব

????????????????????????????????????

বিভিন্ন ক্ষেত্রে কাঙ্খিত সফলতা অজর্ন করায় নানা আয়োজনে সাদার্ন ইউনিভার্সিটি বাংলাদেশ পালন করলো আনন্দ উৎসব-২০১৬। সম্প্রতি দখিনা আন্তঃবিশ্ববিদ্যালয় টি-২০ ক্রিকেট টুর্নামেন্টে চ্যাম্পিয়ন, মুট কোর্ট প্রতিযোগিতায় শিরোপা অর্জন, সফলভাবে ধারাবাহিক সাদার্ন টেলেন্ট এওয়ার্ড প্রতিযোগিতার আয়োজন এবং বায়েজিদ আরেফিন নগরে স্থায়ী ক্যাম্পাসে একাডেমিক কার্যক্রমের উদ্বোধন উপলক্ষে এ আনন্দ উৎসবের আয়োজন করে সাদার্ন ইউনিভার্সিটি কর্তৃপক্ষ।

 

আজ শনিবার সকালে নগরীর বায়েজিদ আরেফিন নগরে সাদার্ন ইউনিভার্সিটির স্থায়ী ক্যাম্পাসে নানা আয়োজনে এ আনন্দ উৎসব পালন করে সাদার্ন পরিবার।এতে অতিথি হিবেবে উপস্থিত ছিলেন সাদার্ন ইউনিভাসির্টির ট্রাস্টি বোর্ডের সদস্য ও মাননীয় ভূমি প্রতি মন্ত্রী সাইফুজ্জামান চৌধুরী জাবেদ, সাদার্ন ট্রাস্টি বোর্ডের চেয়ারম্যান বিশিষ্ট শিল্পপতি খলিলুর রহমান এবং সাদার্ন ট্রাস্টি বোর্ডের সদস্য ও চট্টগ্রাম উন্নয়ন কর্তৃপক্ষের চেয়ারম্যান আব্দুচ ছালাম। আরও উপস্থিত ছিলেন সাদার্ন ইউনিভার্সিটির উপাচার্য প্রফেসর ড. মো. নুরুল মোস্তফা, উদ্যোক্তা প্রফেসর সরওয়ার জাহান,উপ-উপাচার্য প্রফেসর ড. শরীফুজ্জামান, সকল সাদার্ন ট্রাস্টি বোর্ডের সদস্য, বিভিন্ন অনুষদের ডিন, উপদেষ্টা, রেজিস্ট্রার, বিভাগীয় প্রধানগণ, শিক্ষকবৃন্দ এবং অফিসারসহ শিক্ষার্থীরা।

 

Post MIddle

প্রধান অতিথির বক্তব্যে মাননীয় ভূমি প্রতি মন্ত্রী সাইফুজ্জামান চৌধুরী জাবেদ বলেন, চট্টগ্রাম এগিয়ে যাচ্ছে- ইতোমধ্যে চট্টগ্রামে অতীতের চেয়ে অনেক বেশি উন্নয়ন কর্মকা- হয়েছে এবং বর্তমানে তা অব্যাহত রয়েছে। সরকারের আন্তরিক প্রচেষ্টায় নাগরিকদের মৌলিক অধিকার সমূহ সুনিশ্চিত হয়েছে যার মাধ্যমে সরকারের সফলতা অর্জিত হয়েছে।

 

তিনি আরও বলেন, সাদার্ন ইউনিভার্সিটির সাফল্য আমাকে মুগ্ধ করেছে। নিজেকে ধন্য মনে হচ্ছে এমন একটি আনন্দ উৎসবে উপস্থিত হতে পেরে। আমার বিশ্বাস সাদার্ন ইউনিভার্সিটির শিক্ষার্থীরা আগামী দিনগুলোতে চট্টগ্রামসহ পুরো বাংলাদেশকে নেতৃত্ব দিয়ে সামনে এগিয়ে নেবে। শিক্ষাই বদলে দেবে দেশ, শিক্ষার আলোতে বিশ্বের কাছে আলোকিত হবে বাংলাদেশ।

 

অনুষ্ঠানে বিভিন্ন ক্ষেত্রে বিশেষ অবদান ও সাফল্য অর্জন করায় বিজয়ী শিক্ষার্থীদের হাতে সম্মাননা সনদ ও পুরস্কার তুলে দেন আমন্ত্রিত অতিথিবৃন্দ। পরে চট্টগ্রামের ঐতিহ্যবাহী মেজবান, শিক্ষার্থীদের অংশগ্রহণে সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান ও ব্যান্ড সংগীতের মধ্য দিয়ে অনুষ্ঠানের সমাপ্তি ঘটে।

 

 

পছন্দের আরো পোস্ট