‌‘প্রয়োজনে মূল্যায়ন পদ্ধতিতে পরিবর্তন আসবে’

শিক্ষায় নানান ধরনের রূপান্তরের কাজ প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নির্দেশে আমরা সূচনা করেছি। এই সূচনার কাজগুলোর পেছনে কিন্তু আমাদের পূর্বে যিনি শিক্ষামন্ত্রী ছিলেন, এখন আওয়ামী লীগের উপদেষ্টামণ্ডলীর সদস্য নুরুল ইসলাম নাহিদ, তিনি সেই ভীতগুলো রচনা করে দিয়েছিলেন। তবে প্রয়োজনে মূল্যায়ন পদ্ধতিতে পরিবর্তন আসবে।

রোববার (১৪ জানুয়ারি) সচিবালয়ে শিক্ষামন্ত্রী হিসেবে প্রথম অফিস করতে গিয়ে সাংবাদিকদের দেওয়া এক প্রতিক্রিয়ায় এসব কথা বলেন মহিবুল হাসান চৌধুরী।

Post MIddle

তিনি বলেন, শিক্ষার সব কাজের মধ্যে একটা ধারাবাহিকতা থাকতে হয়। এখানে হঠাৎ করে কোনো কিছু চিন্তা করার অবকাশ খুবই কম। তাই সেই ধারাবাহিকতার মধ্যেই রূপান্তর, ধারাবাহিকতার মধ্যেই স্মার্ট বাংলাদেশ গড়তে হবে। এই ধারাবাহিকতার মধ্যেই স্মার্ট সিটিজেন তৈরি করার জন্য স্মার্ট এডুকেশন সিস্টেম আমাদের প্রয়োজন, সেই লক্ষ্যেই আমরা কাজ করবো।

তিনি আরও বলেন, বঙ্গবন্ধুকন্যা আমাদের বলে দিয়েছেন বিশাল যে জনগোষ্ঠী, বিদ্যালয় পর্যায়ের শেষ করে তাদের অনেক প্রতিবন্ধকতা আছে। প্রায় এক কোটির ঊর্ধ্বে। বিশাল জনগোষ্ঠী যারা উচ্চশিক্ষার জন্য বিশ্ববিদ্যালয় পর্যায়ে পড়াশোনা করতে যাচ্ছে, এই যে বিদ্যালয় থেকে শুরু করে বিশ্ববিদ্যালয় পর্যন্ত সব জায়গাতেই তাদের কর্মসংশ্লিষ্ট যেসব দক্ষতা রয়েছে, সেগুলো যাতে ন্যূনতম সবাইকে দিতে পারি।

শিক্ষামন্ত্রী বলেন, কারিকুলাম নিয়ে কাজ হয়েছে কারিকুলাম তো হঠাৎ করে আসেনি। সেটা নিয়ে আলোচনা-সমালোচনা থাকবেই সেটাই স্বাভাবিক। সে আলোচনা-সমালোচনাগুলো মাথায় রেখেই দুর্বলতা থাকলে সেখানে সমস্যা থাকলে, মূল্যায়নের জায়গায় একটা আলোচনা আছে মূল্যায়নটা যাতে এমন না হয় যাতে সেটা প্রতিবন্ধকতা হিসেবে পরিণত হয়। সেগুলো বিবেচনা করেই আমরা আগামী দিনগুলোতে শিক্ষা পরিবারের সবাইকে নিয়ে কাজ করবো।

পছন্দের আরো পোস্ট