![বিশ্ব পরিবেশ দিবস](https://lekhapora24.net/wp-content/uploads/2024/06/7F9A0617-750x430.jpg)
ড্যাফোডিলে বিশ্ব পরিবেশ দিবস উদযাপন
নিজস্ব প্রতিবেদক।
ড্যাফোডিল ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটির গ্রীন ক্যাম্পাসে বর্নাঢ্য আয়োজনের মধ্য দিয়ে ৫ই জুন করবো ভূমি পূনরুদ্ধার, রুখবো মধূময়তা, অর্জন করতে হবে মোদের খরা সহনশীলতা (‘Land Restoration, desertification and drought resilience’) এ প্রতিপাদ্য এবং ‘Generation Restoration’ স্লোগানে “বিশ্ব পরিবেশ দিবস ২০২৪” এর ৫২ তম বার্ষিকী উদযাপন করা হয়।
পরিবেশগত দিক থেকে পৃথিবীকে নিরাপদ করার জন্য শিক্ষার্থীদের কার্যকরী পদক্ষেপ গ্রহণে উৎসাহিত করার লক্ষ্যে বিশ্ববিদ্যালয়ের এগ্রিকালচারাল সায়েন্স বিভাগ, পরিবেশ বিজ্ঞান ও দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা বিভাগ ও অফিস অফ দি ফিউচার ডিআইইউ’র সমন্বয়ে র্যালী, আলোচনাসভা, বৃক্ষ রোপন, পরিচ্ছন্নতা অভিযানের মধ্য দিয়ে এই আয়োজন সম্পন্ন হয়।
![Post MIddle](https://lekhapora24.net/wp-content/uploads/2022/03/920X80.gif)
অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য প্রফেসর ড. এম লুৎফর রহমান, বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন উপ-উপাচার্য প্রফেসর ড. এস এম মাহাবুব উল হক মজুমদার। ড্যাফোডিল ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটির এগ্রিকালচারাল সায়েন্স বিভাগের প্রধান প্রফেসর ড. এম এ রহীম এর সঞ্চালনায় অনুষ্ঠানে বক্তব্য রাখেন ফ্যাকাল্টি অব হেলথ এন্ড লাইফ সায়েন্স এর সহযোগী ডীন ড. মোঃ সারওয়ার হোসেন, বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের পরিবেশ বিজ্ঞান ও দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা বিভাগের অধ্যাপক ড. মুরাদ আহমেদ ফারুক, পরিবেশ বিজ্ঞান ও দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা বিভাগের প্রধান ড. এবিএম কামাল পাশা, জনস্বাস্থ্য বিভাগের প্রধান প্রফেসর ড. এবিএম আলাউদ্দিন, পুষ্টি ও খাদ্য প্রকৌশল অনুষদের প্রধান ড. নিজাম উদ্দিন, আইইউবিএটি’র অধ্যাপকড. ফেরদৌসি বেগম ও বাংলাদেশ টেলিভিশনের প্রফেসর ড. রেজাউল করিম সিদ্দিকী প্রমুখ।
বক্তারা বলেন, পরিবেশের ভারসাম্যের উপর আমাদের অস্তিত্ব নির্ভর করছে। প্রকৃতি ও পরিবেশ সংরক্সণে আমাদেও আারো অধিক সচেতন হতে হবে। বক্তারা বিভাগীয় কার্যক্রমের অংশ হিসেবে তারা কীভাবে পরিবেশের সাথে সংযোগ স্থাপন করে এগিয়ে যেতে চান সে বিষয়ে আলোকপাত করেন। তারা বলেন, “আমাদের একটি মাত্র বাসযোগ্য স্থান পৃথিবী এবং আমরা সত্যিই এটি নিয়ে খেলতে পারি না। পৃথিবীকে নিরাপদ রাখতে পরিবেশকে সংরক্ষিত রাখতে নতুন প্রজন্মের প্রতি বেশি করে গাছ লাগিয়ে অক্সিজেনের মাত্রা বাড়ানোর আহ্বান জানান।