ড্যাফোডিল ও কিয়ংডং ইউনিভার্সিটি গ্লোবালের সমঝোতা স্বাক্ষর

নিজস্ব প্রতিবেদক।

ড্যাফোডিল ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি (ডিআইইউ) ও দক্ষিণ কোরিয়ার কিয়ংডং ইউনিভার্সিটি গ্লোবাল-এর মধ্যে শিক্ষার্থী ও শিক্ষক বিনিময় এবং প্রযুক্তিগত শিক্ষার মান উন্নয়নে সমঝোতা স্মারক ও চুক্তি স্বাক্ষরিত হয়েছে। আজ ১৩ ই জুন (সোমবার) ঢাকার আশুলিয়ায় ড্যাফোডিল ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটির ক্যাম্প ‍ৃসে এ চুক্তি (এমওইউ এবং এমওএ) স্বাক্ষরিত হয়।

ড্যাফোডিল ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটির পক্ষে থেকে উপ-উপাচার্য প্রফেসর ড. এস এম মাহবুব উল হক মজুমদার ও কিয়ংডং ইউনিভার্সিটি গ্লোবাল এর সভাপতি প্রফেসর ড. জন লি চুক্তিপত্রে স্বাক্ষর করেন।

এসময় কিয়ংডং ইউনিভার্সিটি গ্লোবাল-এর স্মার্ট কম্পিউটিং বিভাগের বিভাগীয় প্রধান সহযোগী প্রফেসর ড. নুর আলম মোহাম্মদ, কোরিয়ান ইউনিভার্সিটি এডমিশন সেন্টার- এর পরিচালক জুলিয়া জং, কিয়ংডং ইউনিভার্সিটি গ্লোবাল এর মার্কেটিং ম্যানেজার টমি, ড্যাফোডিল ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটির ইন্টারন্যাশনাল এফেয়ার্সের পরিচালক প্রফেসর ড. মো. ফখরে হোসেন এবং অন্যান্য অনুষদের ডিন এবং শিক্ষক ও কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।

Post MIddle

ড্যাফোডিল ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটির উপ-উপাচার্য প্রফেসর ড. এস এম মাহবুব উল হক মজুমদার বলেন, আমরা এই আন্তঃসম্পর্কের যাত্রাকে আরো বড় পরিসরে নিয়ে যেতে চাই, যাতে আমাদের শিক্ষার্থীরা উপকৃত হয়।

কিয়ংডং ইউনিভার্সিটি গ্লোবাল এর সভাপতি প্রফেসর ড. জন লি ড্যাফোডিল ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটির ভূয়সী প্রশংসা করেন। তিনি বলেন, বর্তমান যুগের নেতৃত্বের সংজ্ঞা বদলে গেছে। বিশ্ববিদ্যালয়কে অবশ্যই তার শিক্ষার্থীদের জন্য বিশ্বায়নের সবধরনের সুযোগ সৃষ্টি করে দিতে হবে। এই চুক্তিকে বাস্তবায়ন করতে পারলে অবশ্যই শিক্ষার্থীরা পূর্বের চাইতে আরো ভালো সুযোগ সুবিধা পাবে।

সভায় ড্যাফোডিল ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটির ট্রাস্টি বোর্ডের চেয়ারম্যান ড. মো. সবুর খান অনলাইনে যুক্ত ছিলেন। সবার প্রতি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করে তিনি বলেন, এই চুক্তির মাধ্যমে বাংলাদেশ ও দক্ষিন কোরিয়ার শিক্ষা মাধ্যমে এক নতুন দ্বার উন্মোচন হলো।

শিক্ষক ও শিক্ষার্থীরা এর মাধ্যমে দুই দেশের সংস্কৃতি, ইতিহাস ও শিক্ষা বান্ধব পরিবেশে নিজেদের মেলে ধরবে। সেই সাথে অঅমরা প্রযুক্তিগত উৎকর্ষতা বিনিময়ের মাধ্যমে ভবিষ্যতে শিক্ষার্থীদেরকে সম্পূর্ণ প্রযুক্তিবান্ধব শিক্ষার পরিবেশ উপহার দিতে পারবো। ড. মো. সবুর খান এই চুক্তির কার্যকরী করতে সকলকে আন্তরিকভাবে পদক্ষেপ গ্রহণের পরামর্শ দেন।

পছন্দের আরো পোস্ট