করোনাকালে কম্পিউটার নির্ভর শিক্ষা

মোঃ আনোয়ার হাবিব কাজল ।

আমাদের এ যুগে করোনা অতিমারী (কোভিড-১৯) একটি সুনির্দিষ্ট বৈশ্বিক স্বাস্থ্য সমস্যার সর্বোৎকৃষ্ট উদাহরণ এবং দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের পর অদ্যাবধি আমরা যে সর্ববৃহৎ চ্যালেঞ্জটির মুখোমুখি হয়েছি তা এ করোনা অতিমারী। আজ থেকে ঠিক এ বছর আগে  ২০১৯ সালের ৩১ ডিসেম্বর চীনের উহান প্রদেশে  প্রথম নভেল করোনা ভাইরাস সনাক্ত হয়। এরপর এর প্রাদুর্ভাব খুব দ্রুত এন্টার্কটিকা বাদে সবকটি মহাদেশে ছড়িয়ে পড়ে। প্রতিনিয়তই আক্রান্ত ও মৃতের সংখ্যা বাড়তে থাকে। এরই মধ্যে করোনার দ্বিতীয় ঢেউ আঘাত এনেছে। অন্য যে কোনো ভাইরাসের চরিত্র, এর গতিপ্রকৃতি বিজ্ঞানীরা নির্ণয় করতে পারলেও কিন্তু প্রতিনিয়ত রূপ পরিবর্তনের ফলে করোনাকে মোটেও নাগালে আনতে পারেননি। হতবাক করে দিয়ে তা বিস্তৃত হয়ে গোটা মানবজাতিকে নাকাল বানিয়ে দিয়েছে।

করোনাকালে বাংলাদেশের যে সেক্টরটি সবচেয়ে বেশী ক্ষতিগ্রস্থ তা হল সার্বিক শিক্ষা ব্যবস্থা। স্কুল, কলেজ ও বিশ্ববিদ্যালয়সমূহ দীর্ঘদিন বন্ধ হয়ে আছে। এইচএসসি পরীক্ষা নেওয়াও সম্ভব হয়নি। এ অবস্থা থেকে পরিত্রাণের বিকল্প উপায় খুজঁছে সবাই। অনলাইন কার্যক্রমের গতির ব্যবহার আগের তুলনায় অনেক বেড়ে গেছে। মানুষ এ ভয়াবহ পরিস্থিতিকে কাটিয়ে উঠতে প্রণান্তকর চেষ্টা করছে। তবে এতসব বাধাবিপত্তি এবং প্রতিবন্ধকতাকে পিছনে ফেলে সকল প্রকার একাডেমিক ও প্রশাসনিক শিক্ষা কার্যক্রম সফলতার সাথে সম্পন্ন করে অনন্য দৃষ্টান্ত স্থাপন করে দূর্বার গতিতে এগিয়ে চলেছে যে প্রতিষ্ঠান তা কোন উন্নত দেশের নয় বরং উন্নয়নশীল আমাদের এই ডিজিটাল বাংলাদেশেরই ড্যাফোডিল ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি (ডিআইইউ)।

সকল প্রকার শিক্ষা কার্যক্রমকে সুষ্ঠুভাবে পরিচালনা করতে ডিআইইউকে যে বিষয়টি সবচেয়ে বেশী সফলতা এনে দিয়েছে তা হল “ওয়ান স্টুডেন্ট-ওয়ান ল্যাপটপ” কর্মসূচী। তথ্য প্রযুক্তির এ যুগে শিক্ষার অনিবার্য অনুসঙ্গ কম্পিউটার। ডিজিটাল বাংলাদেশে এর গুরুত্ব অপরিসীম। বিশেষ করে অনলাইন শিক্ষার একমাত্র উপকরণই কম্পিউটার আর সেই সাথে তার চালিকা শক্তি ইন্টারনেট সংযোগ। এ দুই’ এর সুবন্দোবস্ত থাকলে দূরত্ব কোন বাধা নয়। যেকোন স্থানে বসেই লেখাপড়া চালিয়ে নেয়া সম্ভব। বিশেষ করে করোনা অতিমারীকালে (কোভিড-১৯) এর গুরুত্ব প্রতিটি শিক্ষার্থী ও অভিভাবক হাড়ে হাড়ে টের পেয়েছে, সবাই এ বিষয়টি আজ গভীরভাবে উপলদ্বি করতে পেরেছে।

করোনাকালের কম্পিউটারঅথচ আজ থেকে দশ বছর আগেই দেশবরেণ্য তথ্যপ্রযুক্তিবিদ, স্বপ্নবাজ ও উদ্যোক্তা উন্নয়নের রূপকার ড্যাফোডিল ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটির প্রতিষ্ঠাতা ও চেয়ারম্যান ড. মোঃ সবুর খান তার তীক্ষ্ন দূরদর্শিতা দিয়ে এ বিষয়টি গুরুত্বের সাথে অনুধাবন করতে পেরেছিলেন। তাই তথ্যপ্রযুক্তিকে শিক্ষার্থীর এবং শিক্ষার গুনগত মানউন্নয়নের কাজে লাগানো, লেখাপড়ার পাশাপাশি তথ্য প্রযুক্তিতে নিজেদের দক্ষতা বৃদ্ধির সাথে সাথে তথ্য প্রযুক্তির ক্রমবিকাশমান ধারার সাথে প্রতিটি শিক্ষার্থীকে যুগোপযোগী করে তুলতে এবং প্রতিযোগীতামূলক চাকরির বাজারে দক্ষতা বৃদ্ধির লক্ষ্যেই “ওয়ান স্টুডেন্ট-ওয়ান ল্যাপটপ” কর্মসূচীর আওয়তায় প্রতিটি শিক্ষার্থীকে বিনামূল্যে ল্যাপটপ প্রদান শুরু করেন সেই ২০১০ সাল থেকে।

১৬ই জুলাই ২০১১ তারিখে শিক্ষা মন্ত্রী নূরুল ইসলাম নাহিদ চারশত শিক্ষার্থীর হাতে বিনামূল্যে ল্যাপটপ তুলে দেয়ার মাধ্যমে এ কর্মসূচীর উদ্বোধন করেন। এ কর্মসূচীর আওয়তায় এ পর্যন্ত প্রায় ৩৫০০০ শিক্ষার্থীর মধ্যে বিনামূল্যের ল্যাপটপ বিতরণ করা হয়েছে। শুধু তাই নয় ৮ বছর আগেই ২০১৩ সাল থেকে ডিআইইউ সকল শিক্ষাকার্যক্রম বিএলসি প্ল্যাটফর্মের আওতায় আনা হয়। পূর্ব অভিজ্ঞতা থাকায় লক ডাউনের শুরু থেকেই এ বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষকরা অনলাইন শিক্ষায় পারদর্শীতার প্রমাণ রেখে চলেছে এবং শিক্ষার্থীরাও প্রযুক্তির সাথে অভ্যস্ত হয়ে পড়েছে। সকল প্রকার একাডেমিক ও প্রশাসনিক কার্যক্রম পরিচালনাও শিক্ষকদের জন্য শতভাগ সহজতর হয়েছে।

সম্পূর্ণ অটোমেশন এবং ডিজিটাইজেশনের লক্ষ্যে বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষযে শক্তিশালী টুলসগুলি ব্যবহার করছে তা হল বিশ্ববিদ্যালয়ের নিজস্ব লার্নিং ম্যানেজমেন্ট সিস্টেম (এলএমএস) এবং ব্লেন্ডেড লার্নিং সিস্টেম (বিএলসি)। ডিআইইউ বিএলসি প্ল্যাটফর্মের সঙ্গে ‘স্মার্ট এড’ু প্ল্যাটফর্ম সম্পৃক্ত করেছে যার মাধ্যমে প্রশাসনিক কার্যক্রমও পরিচালনা ও মনিটরিং করা হচ্ছে। ডিআইইউ’র এই ‘বিএলসি’ ডিজিাল টিচিং এবং লার্নিং এর হাব হিসেবে কাজ করছে।

দূরশিক্ষণের সমস্ত আনুষঙ্গিক যন্ত্রপাতিসহ এ ল্যাপটপ হবে ইন্টারনেট সহায়ক, সর্বাধুনিক এবং অবশ্যই বিনামূল্যে। তদুপরি ল্যাপটপ ব্যবহারের জন্য প্রয়োজনীয় প্রশিক্ষণ এবং সার্ভিসিং এর জন্য প্রতিটি ক্যাম্পাসে স্বয়ংসম্পূর্ন সার্ভিসিং সেন্টার খোলারও সিদ্ধান্ত নিয়েছে বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ। বর্তমান সরকারের ডিজিটাল বাংলাদেশ কনসেপ্ট এর সাথে তাল মিলিয়ে একটি বিশ্ববিদ্যালয়কে ডিজিটালাইজেশন করার জন্য ল্যাপটপ প্রদানের পদক্ষেপটি এতোটাই সাহসী ও অভিনব যে শুধু বাংলাদেশেই নয়, সমস্ত দক্ষিণপূর্ব এশিয়াতেই এটি একটি বিরল দৃষ্টান্ত।

Post MIddle

শিক্ষার আধুনিকায়তন এবং শিক্ষার্থীর দক্ষতা বৃদ্ধির জন্য ল্যাপটপ এবং ইন্টারনেট এর ব্যবহার বহুবিদ এবং বহুজন বিদিত। হাতে ল্যাপটপ থাকার ফলে বিশ্ববিদ্যালয়ের কম্পিউটার ল্যাব কিংবা সাইবার ক্যাফেতে সময় অপচয় না করে শিক্ষার্থী তার এসাইনমেন্ট প্রস্তুত করতে পারবে ঘরে বসেই। শিক্ষার্থী তার ক্লাশের লেকচার ল্যাপটপের হার্ডডিস্কে রেখে তা ব্যবহার ও প্রয়োজনীয় সংযোজন করতে পারবে যে কোন সময়। বিশ্ববিদ্যালয় লাইব্রেরীর সমস্ত সুবিধাদি একজন শিক্ষার্থী ভোগ করতে পারবে ক্যাফেটারিয়া অথবা বাসার ড্রয়িংরুমে বসেই। এছাড়াও পরীক্ষার ফলাফল জানা, বিশ্ববিদ্যালয়ে প্রদানকৃত সমস্ত একাডেমিক ফি এর বিস্তারিত বিবরণ জানা যাবে ল্যাপটপ খুলেই-যেকোন স্থান থেকে, যেকোন সময়।

এছাড়াও ড্যাফোডিল ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটির ক্যাম্পাসগুলোকে ওয়াইফাই নেটওয়ার্কের আওতায় আনা হয়েছে। এর ফলে ক্যাম্পাসের ভিতর শিক্ষার্থীর ল্যাপটপে স্বয়ংক্রিয় ভাবে ইন্টারনেট যুক্ত হচ্ছে কোন রকম ক্যাবল সংযোগ ছাড়াই। তথ্যপ্রযুক্তিকে হাতের নাগালের মাঝে নিয়ে আসা এবং সহজলভ্য কর্রা এই প্রচেষ্ঠা বিশ্ববিদ্যালয়ের একাডেমিক মানউন্নয়নে যুগান্তকারী ভূমিকা রাখছে সন্দেহ নাই। প্রযুক্তিকে সহজলভ্য করার সবচেয়ে বড় প্রভাব পড়ছে শিক্ষার্থীর ক্যারিয়ারের উন্নতি এবং চাকুরী প্রাপ্তির ক্ষেত্রে। সময়োপযোগী  চাকরির জন্য নিজেকে প্রস্তুত করতে প্রয়োজনীয় তথ্য পেতে ইন্টারনেটের বিকল্প নেই। এছাড়াও সঠিক চাকরিটির খোজ খুব সহজেই শিক্ষার্থীকে দিতে পারে ইন্টারনেট। তদুপরি আউট সোর্সিং এর মাধ্যমে বাড়ীতে বসেই পৃথিবীর বিখ্যাত কোম্পানী গুলোর কাজ করার যে প্রক্রিয়া শুরু হয়েছে ইতিমধ্যেই, একজন শিক্ষার্থীকে সেই আউটসোসির্ং প্রক্রিয়ার সাথে যুক্ত করতে ল্যাপটপ আর ইন্টারনেট এর বিকল্প কোথায়?

বিশ্ববিদ্যালয়ের সমস্ত শিক্ষার্থী বই খাতার পাশাপাশি ল্যাপটপ হাতে নিয়ে ক্লাশে যাওয়া, ক্যাম্পাসের এ প্রান্ত থেকে ও প্রান্তে ল্যাপটপ হাতে শিক্ষার্থীদের ছুটে চলা, বিশ্ববিদ্যালয় ছুটির দিন গুলোতে ল্যাপটপ নিয়ে বাড়ীতে যাওয়া, পরিবারের প্রতিটি সদস্যের প্রয়োজনে সেই ল্যাপটপ সংসারের একটি অতি প্রয়োজনীয় বস্তু হয়ে ওঠা, এসব এখন আর কল্পনা নয়। পারিবারিক প্রয়োজন, যোগাযোগ এবং বিনোদনের পাশাপাশি ল্যাপটপ এবং ইন্টারনেট এখন শিক্ষার অপরিহার্য মাধ্যম। দক্ষিণ এশিয়ার অন্যান্যদেশের বিশ্ববিদ্যালয়গুলোকে পিছনে ফেলে, প্রতিটি শিক্ষার্থীর জন্য একটি করে ল্যাপটপ নিশ্চিত করতে সবার আগে এগিয়ে এলো আমাদের দেশেরই একটি বেসরকারী বিশ্ববিদ্যালয়  গর্ব করার মতোই ব্যাপার এটা।

করোনাকালের কম্পিউটারবাংলাদেশের যে সেক্টরটি এখনও লকডাউনের মুখোমুখি তা হল সার্বিক শিক্ষা ব্যবস্থা। স্কুল, কলেজ ও বিশ্ববিদ্যালয়সমূহ দীর্ঘদিন বন্ধ হয়ে আছে। বাংলাদেশে এবারের এইচএসসি পরীক্ষা নেওয়াও সম্ভব হয়নি। শীতের শুরুতে বিশ্বব্যাপী কোভিড-১৯ এর দ্বিতীয় ধাপ আঘাত হানতে শুরু করেছে। বাংলাদেশ ও এর বাইরে নয়। এ অবস্থা থেকে পরিত্রাণের বিকল্প উপায় খুজঁছে সবাই। অনলাইন কার্যক্রমের গতির ব্যবহার আগের তুলনায় অনেক বেড়ে গেছে। মানুষ এ ভয়াবহ পরিস্থিতিকে কাটিয়ে উঠতে প্রণান্তকর চেষ্টা করছে। তবে এতসব বাধাবিপত্তি এবং প্রতিবন্ধকতাকে পিছনে ফেলে সকল প্রকার একাডেমিক ও প্রশাসনিক শিক্ষা কার্যক্রম সফলতার সাথে সম্পন্ন করে অনন্য দৃষ্টান্ত স্থাপন করে দূর্বার গতিতে এগিয়ে চলেছে যে প্রতিষ্ঠান তা কোন উন্নত দেশের নয় বরং উন্নয়নশীল আমাদের এই ডিজিটাল বাংলাদেশেরই ড্যাফোডিল ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি (ডিআইইউ)। সকল প্রকার শিক্ষা কার্যক্রমকে সুষ্ঠুভাবে পরিচালনা করতে ডিআইইউ যে শক্তিশালী টুলসটি ব্যবহার করছে তা হল “ওয়ান স্টুডেন্ট- ওয়ান ল্যাপটপ” কর্মসূচীর আওয়তায় প্রতিটি শিক্ষার্থীকে দেয়া বিনামূল্যের ল্যাপটপ আর বিশ্ববিদ্যালয়ের নিজস্ব লার্নিং ম্যানেজমেন্ট সিস্টেম (এলএমএস) এবং ব্লেন্ডেড লার্নিং সিস্টেম (বিএলসি)।

লক ডাউনের প্রথম দিন থেকেই ডিআইইউ অনলাইন প্ল্যাটফর্ম বিএলসি (মিশ্রিত শিক্ষণ কেন্দ্র) ব্যবহার শুরু করে। ডিজিটাল বিশ্ববিদ্যালয় হিসেবে স্বীকৃত ড্যাফোডিল ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটির অনলাইন প্ল্যাটফর্মে ক্লাস নেয়ার যথেষ্ট পূর্ব অভিজ্ঞতাও ছিল। ফলে লক ডাউনের শুরু থেকেই এ বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষকরা অনলাইন শিক্ষায় পারদর্শীতার প্রমাণ রেখে চলেছে এবং শিক্ষার্থীরাও প্রযুক্তির সাথে অভ্যস্ত হয়ে পড়েছে। সকল প্রকার একাডেমিক ও প্রশাসনিক কার্যক্রম পরিচালনাও শিক্ষকদের জন্য শতভাগ সহজতর হয়েছে।

ডিআইইউ’র ‘এলএমএস’ ও ‘বিএলসি’ অন্যান্য বিশ্ববিদ্যালয় ও সংস্থাগুলিকে এই সংকটেও কিভাবে প্রতিষ্ঠান পরিচালনা করতে হয় তা চোখে আঙ্গুল দিয়ে দেখিয়ে দিয়েছে এবং অনুপ্রাণিত করেছে। অতিমারীর এই সময়ে  ডিআইইউ  প্রকৃতপক্ষে দেশের শিক্ষাকে  সামনে থেকে নেতৃত্ব দিচ্ছে। ডিআইইউ এখন অনলাইনে বিশ্বখ্যাত অনলাইন লার্নিং প্লাটফর্মগুলিতে বিশেষ করে ‘উদেমি’, ‘কোর্সএরা’ ইত্যাদিতে অবদানের জন্য নিজেকে প্রস্তুত করছে। বিনামূল্যের একটি ল্যাপটপই করোনা অতিমারিকালেও ড্যাফোডিল ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটির শিক্ষার্থীদের শিক্ষা কার্যক্রম বাধাগ্রস্ত করতে পারেনি। তাই ডিআইইউ হতে পারে অনলাইন শিক্ষায় অনগ্রসরমান বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর জন্য অনুকরণীয় আদর্শ।

আনোয়ার হাবিব কাজল

লেখকঃমোঃ আনোয়ার হাবিব কাজল
ঊর্ধ্বতন সহকারি পরিচালক (জনসংযোগ)।
ড্যাফোডিল ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি
পছন্দের আরো পোস্ট