ক্যান্সারের জীন ও যথার্থ ঔষধ শীর্ষক সেমিনার

নিজস্ব প্রতিবেদক।

ড্যাফোডিল ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটির ফার্মেসি বিভাগ ও জনস্বাস্থ্য বিভাগের যৌথ উদ্যোগে ‘ক্যান্সারের জীন ও যথার্থ ঔষধ’ শীর্ষক এক সেমিনার গত (১৯ ফেব্রুয়ারি) বুধবার বিশ্ববিদ্যালয়ের ৭১ মিলনায়তনে অনুষ্ঠিত হয়েছে। সেমিনারে প্রধান বক্তা হিসেবে উপস্থিত ছিলেন বিশ্বখ্যাত বিজ্ঞানী, অক্সফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয়ের ক্যান্সার অ্যান্ড ইমিউনোজেনেটিক্স ল্যাবের প্রধান, জেনেটিক্স বিভাগের ফান্ডিং প্রধান এবং যুক্তরাজ্যের রয়াল সোসাইটির ফেলো স্যার ওয়াল্টার বদমার।

ড্যাফোডিল ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটির উপাচার্য অধ্যাপক ড. ইউসুফ মাহবুবুল ইসলামের সভাপতিত্বে সেমিনারে আরও বক্তব্য রাখেন উপ-উপাচার্য অধ্যাপক ড. এস এম মাহবুব উল হক মজুমদার, ট্রেজারার মমিনুল হক মজুমদার, এলাইড হেলথ সাইন্স অনুষদের ডীন প্রফেসর ড. আহমেদ ইসমাইল মোস্তফা, রেজিস্ট্রার প্রফেসর ডঃ প্রকৌশলী এ কে এম ফজলুল হক, ফার্মেসি বিভাগের ভারপ্রাপ্ত প্রধান অধ্যাপক ড. মুনিরুদ্দিন আহমেদ। এছাড়াও সেমিনারে দেশবরেণ্য শিক্ষাবিদ গবেষক ও ঔষধ প্রস্তুতকারী প্রতিষ্ঠানসমূহের উর্ধ্বতন কর্মকর্তাবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন।

Post MIddle

মূল প্রবন্ধ উপস্থাপনকালে স্যার ওয়াল্টার বদমার বলেন, বাংলাদেশে ক্যানসারের মূল কারন হিসেবে খাদ্যাভাসকে বিশেষ করে ভাজা পোড়া জাতীয় খাবার বেশী পরিমানে গ্রহণ করাকে দায়ী করেন আর দ্বিতীয় কারন হিসেবে জেনেটিক সম্পর্ক অর্থ্যাৎ রক্তের সম্পর্কের আত্মীয়তাকে দায়ী করেন। তিনি ক্যানসার থেকে রক্ষা পেতে খাদ্যাভাস পরিবর্তনসহ নিয়ামক বিষয়সমূহ পরিত্যাগের পরামর্শ দেন।

ক্যান্সার রোগ ও ক্যান্সারের জীনতত্ত্ব গবেষণায় স্যার ওয়াল্টার বদমার বিশ্বব্যাপী এক সুপরিচিত নাম। মানব জীনতত্ত্ব প্রকল্পে তিনি এমন কিছু কাজ করেছেন যা তাকে পথিকৃতের আসনে অধিষ্ঠিত করেছে। স্যার ওয়াল্টার বদমার কে¤্রজি বিশ্ববিদ্যালয় থেকে গণিতে উচ্চশিক্ষা গ্রহণের পর বিশ্বখ্যাত পরিসংখ্যানবিদ ও জীনতাত্ত্বিক রোনাল্ড ফিসারের অধীনে পিএইচডি ডিগ্রি অর্জন করেন।

পছন্দের আরো পোস্ট