নাসা স্পেস অ্যাপ চ্যালেঞ্জ প্রতিযোগিতায় পুরস্কার পেলেন যারা

নিজস্ব প্রতিবেদকঃ

নাসা স্পেস অ্যাপ চ্যালেঞ্জ প্রতিযোগিতায় ড্যাফোডিল ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটির শিক্ষার্থীদের উপস্থাপিত একটি প্রজেক্ট চ্যাম্পিয়ন এবং দুইটি রানার আপ পুরস্কার অর্জন করেছে।

কুমিল্লা অঞ্চল থেকে অংশগ্রহণ করে ‘টিম অ্যাম্পিবিয়ান’ চ্যাম্পিয়ন শিরোপা অর্জন করে। শিক্ষার্থীদের উপস্থাপিত প্রজেক্টটি সাবমেরিন ও রোবটকে কেন্দ্র করে, যেটি কোনোরকম ড্রোন সহায়তা ছাড়াই সমুদ্রের আবর্জনা পরিষ্কার করবে। বিশেষ করে সমুদ্রে ভাসমান প্লাস্টিক সামগ্রী ও অন্যান্য আবর্জনা পরিস্কার করা যাবে এই রোবটের মাধ্যমে।

Post MIddle

টিমের সদস্যরা হলেন ইনোভেশন অ্যান্ড এন্ট্রাপ্রেনারশিপ বিভাগের শিক্ষার্থী জুবায়ের হাসান মামুন, সিএসই বিভাগের হারুন উর রশিদ। আর প্রতিযোগিতায় রানার আপ হয়েছে ড্যাফোডির ইন্টারন্যাশানাল ইউনিভার্সিটির গ্রীন ট্রি প্ল্যান্টেশন ও সাবমেরিন প্রকল্প।

এ টিমের সদস্যরা হলেন, ইলেকট্রিক্যাল অ্যান্ড ইলেকট্রনিক ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের নিমাই চন্দ্র দাশ, তানভির হাসান রিপন, সাজ্জাদ পাভেল এবং সফফওয়্যার ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের অদিতি সিনহা তমা ও রাশিক আজহার। তাদেরকে দিকনির্দেশনা দেন সফটওয়্যার ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের সহকারী অধ্যাক মো. খালেদ সোহেল।

বেসিস-এর তত্ত্বাবধানে এবং বেসিস স্টুডেন্টস ফোরামের সহযোগিতায় ৫ম ‘নাসা স্পেস অ্যাপস চ্যালেঞ্জ-২০১৯’ এর জাতীয় পর্যায়ের হ্যাকাথন গত ১৯-২০ অক্টোবর রাজধানীর আইডিবি মিলনায়তনে অনুষ্ঠিত হয়। এর আগে দেশের ৯টি শহরে অনুষ্ঠিত হয়েছিল আঞ্চলিক পর্যায়ের প্রতিযোগিতা। ৪০০০ প্রতিযোগী থেকে আঞ্চলিক পর্যায়ে বিজয়ী ৪৫টি দল অংশ নেয় জাতীয় পর্যায়ের হ্যাকাথনে। সেখান থেকে ১৫টি প্রকল্প মনোনীত হয় আন্তর্জাতিক প্রতিযোগিতার জন্য।

পছন্দের আরো পোস্ট