ঢাবি থেকে পিএইচডি এবং এমফিল ডিগ্রী পেলেন যারা

গত (২৭ নভেম্বর ২০১৭) সোমবার ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. মো. আখতারুজ্জামানের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত সিন্ডিকেটের সভায় ৪২জন গবেষককে পিএইচ.ডি. এবং ২৫জন গবেষককে এম.ফিল. ডিগ্রী প্রদান করা হয়েছে।

পিএইচ.ডি. ডিগ্রী প্রাপ্ত এবং তাঁদের তত্ত্বাবধায়করা হচ্ছেন:

Post MIddle

কলা অনুষদের অন্তর্গত বাংলা বিভাগের অধীনে মো: আহমেদুল কবির, তাঁর গবেষণার তত্ত্বাবধায়ক ছিলেন অধ্যাপক ড. বিশ্বজিৎ ঘোষ, সোহানা মাহবুব, তাঁর গবেষণার তত্ত্বাবধায়ক ছিলেন অধ্যাপক ড. বেগম আকতার কামাল, মার্জিয়া আক্তার ও চৌধুরী মো: তাশরিক-ই-হাবিব, তাঁদের গবেষণার তত্ত্বাবধায়ক ছিলেন অধ্যাপক ড. সৈয়দ মোহাম্মদ শাহেদ; আরবী বিভাগের অধীনে মোহাম্মদ ছালমান, তাঁর গবেষণার তত্ত্বাবধায়ক ছিলেন অধ্যাপক ড. মো: আবু বকর সিদ্দীক, জাভেদ আহমাদ, তাঁর গবেষণার তত্ত্বাবধায়ক ছিলেন অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ ইউসুফ; ইসলামিক স্টাডিজ বিভাগের অধীনে মো: নজরুল ইসলাম, তাঁর গবেষণার তত্ত্বাবধায়ক ছিলেন অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ আব্দুর রশীদ ও যুগ্ম-তত্ত্বাবধায়ক ছিলেন অধ্যাপক ড. মো: মাসুদ আলম, মুহাম্মদ তাজাম্মুল হক ও মুহাম্মদ নুরউদ্দিন কাওছার, তাঁদের গবেষণার তত্ত্বাবধায়ক ছিলেন অধ্যাপক ড. মুহম্মদ শফিকুর রহমান; উর্দু বিভাগের অধীনে মো: বাহারুল ইসলাম, তাঁর গবেষণার তত্ত্বাবধায়ক ছিলেন ড. রশিদ আহমদ; ইসলামের ইতিহাস ও সংস্কৃতি বিভাগের অধীনে এস. এম. সাইফুল ইসলাম, তাঁর গবেষণার তত্ত্বাবধায়ক ছিলেন অধ্যাপক ড. নাজমা বেগম; তথ্যবিজ্ঞান ও গ্রন্থাগার ব্যবস্থাপনা বিভাগের অধীনে মো: মুখলেছুর রহমান, তাঁর গবেষণার তত্ত্বাবধায়ক ছিলেন অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ মেসবাহ্-উল-ইসলাম; বিশ্ব ধর্ম ও সংস্কৃতি বিভাগের অধীনে কামরুন নাহার, তাঁর গবেষণার তত্ত্বাবধায়ক ছিলেন অধ্যাপক ড. কাজী নূরুল ইসলাম; সামাজিক বিজ্ঞান অনুষদের অন্তর্গত রাষ্ট্রবিজ্ঞান বিভাগের অধীনে সেলিনা আক্তার, তাঁর গবেষণার তত্ত্বাবধায়ক ছিলেন অধ্যাপক ড. নুরুল আমিন বেপারী; আন্তর্জাতিক সম্পর্ক বিভাগের অধীনে সৈয়দ মোহাম্মদ আব্দুল্লাহ আল মামুন চৌধুরী, তাঁর গবেষণার তত্ত্বাবধায়ক ছিলেন অধ্যাপক ড. দেলোয়ার হোসেন, লোক প্রশাসন বিভাগের অধীনে মোহাম্মদ হাসান, তাঁর গবেষণার তত্ত্বাবধায়ক ছিলেন অধ্যাপক ড. আকা ফিরোজ আহমদ, নৃবিজ্ঞান বিভাগের অধীনে সাবিনা শরমীন, তাঁর গবেষণার তত্ত্বাবধায়ক ছিলেন অধ্যাপক ড. জাহিদুল ইসলাম; আইন অনুষদের অন্তর্গত আইন বিভাগের অধীনে মো: জাকির হোসেন, তাঁর গবেষণার তত্ত্বাবধায়ক ছিলেন অধ্যাপক ড. মো: তৌহিদুল ইসলাম, মো: মাহবুব মোরশেদ, তাঁর গবেষণার তত্ত্বাবধায়ক ছিলেন অধ্যাপক ড. মো: মাইমুল আহসান খান; বিজ্ঞান অনুষদের অন্তর্গত রসায়ন বিভাগের অধীনে ফারজানা খলিল ও জেরিন সুলতানা মুনিয়া, তাঁদের গবেষণার তত্ত্বাবধায়ক ছিলেন অধ্যাপক ড. নীলুফার নাহার এবং যুগ্ম-তত্ত্বাবধায়ক ছিলেন অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ শোয়েব ও অধ্যাপক ড. মো: ইকবাল রউফ মামুন, তাত্ত্বিক পদার্থ বিজ্ঞান বিভাগের অধীনে মোহাম্মদ রিয়াজউদ্দিন মোল্লা, তাঁর গবেষণার তত্ত্বাবধায়ক ছিলেন অধ্যাপক ড. গোলাম মোহাম্মদ ভূঞা, ফলিত গণিত বিভাগের অধীনে মো: দেলোয়ার হোসেন, তাঁর গবেষণার তত্ত্বাবধায়ক ছিলেন অধ্যাপক ড. মো: আব্দুস ছামাদ ও যুগ্ম-তত্ত্বাবধায়ক ছিলেন অধ্যাপক ড. মো: মাহমুদ আলম; জীব বিজ্ঞান অনুষদের অন্তর্গত উদ্ভিদ বিজ্ঞান বিভাগের অধীনে নাহিদ সুলতানা, তাঁর গবেষণার তত্ত্বাবধায়ক ছিলেন অধ্যাপক ড. মো: আবুল হাসান ও যুগ্ম-তত্ত্বাবধায়ক ছিলেন অধ্যাপক ড. মো: আব্দুর রশীদ, প্রাণিবিদ্যা বিভাগের অধীনে আকন্দ মোহাম্মদ রফিকুল ইসলাম ও সাহেলা আলম, তাঁদের গবেষণার তত্ত্বাবধায়ক ছিলেন অধ্যাপক ড. হামিদা খানম, রিফাত ফারুকী, তাঁর গবেষণার তত্ত্বাবধায়ক ছিলেন অধ্যাপক ড. হামিদা খানম এবং যুগ্ম-তত্ত্বাবধায়ক ছিলেন অধ্যাপক ড. শারমিন মূসা ও ড. রাশিদুল হক, তনিমা মোস্তফা, তাঁর গবেষণার তত্ত্বাবধায়ক ছিলেন অধ্যাপক ড. এম. নিয়ামুল নাসের এবং যুগ্ম-তত্ত্বাবধায়ক ছিলেন অধ্যাপক ড. শুলশান আরা লতিফা ও অধ্যাপক ড. নীলুফার নাহার, মৃত্তিকা, পানি ও পরিবেশ বিভাগের অধীনে নাজমুন নাহার, তাঁর গবেষণার তত্ত্বাবধায়ক ছিলেন অধ্যাপক ড. সিরাজুল হক, এ.বি.এম. সাইফুল ইসলাম, তাঁর গবেষণার তত্ত্বাবধায়ক ছিলেন অধ্যাপক ড. মো: আমিনুর রহমান মজুমদার এবং যুগ্ম-তত্ত্বাবধায়ক ছিলেন অধ্যাপক ড. মো: জাকির হোসেন খান, অণুজীব বিজ্ঞান বিভাগের অধীনে মো: আরাফাত আল মামুন, তাঁর গবেষণার তত্ত্বাবধায়ক ছিলেন অধ্যাপক ড. মো: মোজাম্মেল হক ও যুগ্ম-তত্ত্বাবধায়ক ছিলেন অধ্যাপক ড. শাকিলা নার্গিস খান; ইঞ্জিনিয়ারিং এন্ড টেকনোলজী অনুষদের অন্তর্গত ইলেকট্রিক্যাল এন্ড ইলেকট্রোনিক ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের অধীনে নাহিদ আক্তার, তাঁর গবেষণার তত্ত্বাবধায়ক ছিলেন অধ্যাপক ড. জাহিদ হাসান মাহমুদ ও যুগ্ম-তত্ত্বাবধায়ক ছিলেন অধ্যাপক ড. নওশাদ আমিন, মো: আবুল হোসেন, তাঁর গবেষণার তত্ত্বাবধায়ক ছিলেন অধ্যাপক ড. জাহিদ হাসান মাহমুদ, কাজী মো: আমজাদ হোসেন, তাঁর গবেষণার তত্ত্বাবধায়ক ছিলেন অধ্যাপক ড. জাহিদ হাসান মাহমুদ ও যুগ্ম-তত্ত্বাবধায়ক ছিলেন অধ্যাপক ড. ইশতিয়াক এম. সৈয়দ; ফার্মেসী অনুষদের অন্তর্গত ক্লিনিক্যাল ফার্মেসী এন্ড ফার্মাকোলজী বিভাগের অধীনে মোছা: উম্মে বুশরা, তাঁর গবেষণার তত্ত্বাবধায়ক ছিলেন অধ্যাপক ড. মো: সাইফুল ইসলাম; বিজনেস স্টাডিজ অনুষদের অন্তর্গত ম্যানেজমেন্ট বিভাগের অধীনে মো: এনামুল হক, তাঁর গবেষণার তত্ত্বাবধায়ক ছিলেন অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ মহিউদ্দীন, মার্কেটিং বিভাগের অধীনে পার্থ প্রসাদ ও মোহাম্মদ আনোয়ার হোসেন, তাঁদের গবেষণার তত্ত্বাবধায়ক ছিলেন অধ্যাপক ড. হরিপদ ভট্টাচার্য; চারুকলা অনুষদের অন্তর্গত প্রিন্টমেকিং বিভাগের অধীনে শেখ মোহাম্মদ রোকনুজ্জামান, তাঁর গবেষণার তত্ত্বাবধায়ক ছিলেন অধ্যাপক সৈয়দ আবুল বারক্ আলভী ও যুগ্ম-তত্ত্বাবধায়ক ছিলেন ড. এ এইচ এম তাহ্মিদুর রহমান, নিত্যান্দ গাইন, তাঁর গবেষণার তত্ত্বাবধায়ক ছিলেন অধ্যাপক সৈয়দ আবুল বারক্ আলভী; শিক্ষা ও গবেষণা ইনস্টিটিউটের অধীনে ফারহানা হেলাল মেহ্তাব, তাঁর গবেষণার তত্ত্বাবধায়ক ছিলেন অধ্যাপক ড. মো: আব্দুল মালেক; ইনস্টিটিউট অব ডিজাস্টার ম্যানেজমেন্ট এন্ড ভালনারেবিলিটি স্টাডিজের অধীনে আয়েশা সিদ্দিকা ডেইজী, তাঁর গবেষণার তত্ত্বাবধায়ক ছিলেন অধ্যাপক ড. খোন্দকার মোকাদ্দেম হোসেন।

এম.ফিল. ডিগ্রী প্রাপ্ত এবং তাঁদের তত্ত্বাবধায়করা হচ্ছেন:

কলা অনুষদের অন্তর্গত বাংলা বিভাগের অধীনে আমেনা খাতুন, তাঁর গবেষণার তত্ত্বাবধায়ক ছিলেন অধ্যাপক ড. মুহম্মদ শাহজাহান মিয়া, ইতিহাস বিভাগের অধীনে সুমা কর্মকার, তাঁর গবেষণার তত্ত্বাবধায়ক ছিলেন অধ্যাপক ড. মুনতাসীর উদ্দিন খান মামুন, ইসলামিক স্টাডিজ বিভাগের অধীনে আবু সালেহ, তাঁর গবেষণার তত্ত্বাবধায়ক ছিলেন অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ আব্দুর রশীদ, শাহীনা আক্তার, তাঁর গবেষণার তত্ত্বাবধায়ক ছিলেন অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউসুফ ইবন হোছাইন, আরবী বিভাগের অধীনে মো: ইসমাঈল হোসেন, তাঁর গবেষণার তত্ত্বাবধায়ক ছিলেন ড. আ. জ. ম. কুতুবুল ইসলাম নোমানী, ইসলামের ইতিহাস ও সংস্কৃতি বিভাগের অধীনে মো: আব্দুল মোমেন ও ফাহমিদা নুসরাত, তাঁদের গবেষণার তত্ত্বাবধায়ক ছিলেন অধ্যাপক ড. নাজমা বেগম, পালি এন্ড বুদ্ধিস্ট স্টাডিজ বিভাগের অধীনে মোছা: ইনসেরে জেমী, তাঁর গবেষণার তত্ত্বাবধায়ক ছিলেন অধ্যাপক ড. সুকোমল বড়–য়া, কুরাইশা বিন্তে কুদ্দুস, তাঁর গবেষণার তত্ত্বাবধায়ক ছিলেন অধ্যাপক ড. বেলু রানী বড়–য়া; সামাজিক বিজ্ঞান অনুষদের অন্তর্গত রাষ্ট্রবিজ্ঞান বিভাগের অধীনে খান শরীফুজ্জামান, তাঁর গবেষণার তত্ত্বাবধায়ক ছিলেন অধ্যাপক ড. তাসনিম আরেফা সিদ্দিকী, সমাজ বিজ্ঞান বিভাগের অধীনে মো: মেহেদী হাসান, তাঁর গবেষণার তত্ত্বাবধায়ক ছিলেন অধ্যাপক ড. এ এস এম আমানউল্লাহ, টি এম আব্দুল্লাহ-আল-ফুয়াদ, তাঁর গবেষণার তত্ত্বাবধায়ক ছিলেন অধ্যাপক ড. মো: জাহাঙ্গীর আলম, লোক প্রশাসন বিভাগের অধীনে জান্নাতুল ফেরদৌস, তাঁর গবেষণার তত্ত্বাবধায়ক ছিলেন অধ্যাপক ড. সৈয়দা লাসনা কবীর; বিজ্ঞান অনুষদের অন্তর্গত রসায়ন বিভাগের অধীনে মো: আনোয়ার হোসেন, তাঁর গবেষণার তত্ত্বাবধায়ক ছিলেন অধ্যাপক ড. নীলুফার নাহার ও যুগ্ম-তত্ত্বাবধায়ক ছিলেন ড. মো: রওশন জামির, গণিত বিভাগের অধীনে শারমিন আকতার, তাঁর গবেষণার তত্ত্বাবধায়ক ছিলেন অধ্যাপক ড. মো: শওকাত আলী, প্রাণরসায়ন ও অণুপ্রাণ বিজ্ঞান বিভাগের অধীনে শরীফ নিয়াজ, তাঁর গবেষণার তত্ত্বাবধায়ক ছিলেন অধ্যাপক ড. মো: এনামুল হক, জীব বিজ্ঞান অনুষদের অন্তর্গত চিকিৎসা মনোবিজ্ঞান বিভাগের অধীনে মিতা রানী রায় চৌধুরী, তাঁর গবেষণার তত্ত্বাবধায়ক ছিলেন কামাল উদ্দিন আহমেদ চৌধুরী, নাফিসা সুলতানা, তাঁর গবেষণার তত্ত্বাবধায়ক ছিলেন ড. মুহাম্মদ কামরুজ্জামান মজুমদার ও যুগ্ম-তত্ত্বাবধায়ক ছিলেন মিজ মেহজাবীন হক, বাংলাদেশ ইনস্টিটিউট অব হেলথ সায়েন্সেস এর অধীনে রুমানা শারমিন ও এস.এম. বেলাল, তাঁদের গবেষণার তত্ত্বাবধায়ক ছিলেন অধ্যাপক ড. মো: আসিরুল হক; ফার্মেসী অনুষদের অন্তর্গত ক্লিনিক্যাল ফার্মেসী এন্ড ফার্মাকোলজী বিভাগের অধীনে মুহাম্মদ সাইফুল আলম ভূঁইয়া, তাঁর গবেষণার তত্ত্বাবধায়ক ছিলেন অধ্যাপক ড. মো: সাইফুল ইসলাম; বিজনেস স্টাডিজ অনুষদের অন্তর্গত মার্কেটিং বিভাগের অধীনে মো: ইমরান হোসাইন, তাঁর গবেষণার তত্ত্বাবধায়ক ছিলেন অধ্যাপক ড. রাজিয়া বেগম; পুষ্টি ও খাদ্য বিজ্ঞান ইনস্টিটিউটের অধীনে শেখ খালিদ সাইফুল্লাহ সাদী, তাঁর গবেষণার তত্ত্বাবধায়ক ছিলেন অধ্যাপক ড. এম. আখতারুজ্জামান, আদিবা ফারজিন, তাঁর গবেষণার তত্ত্বাবধায়ক ছিলেন অধ্যাপক ড. এম. আখতারুজ্জামান ও যুগ্ম-তত্ত্বাবধায়ক ছিলেন ড. মাসুদ ইকবাল; সমাজকল্যাণ ও গবেষণা ইনস্টিটিউট-এর অধীনে মো: আবু বক্কার, তাঁর গবেষণার তত্ত্বাবধায়ক ছিলেন অধ্যাপক ড. মো: নুরুল ইসলাম।

পছন্দের আরো পোস্ট