নুহাশ পল্লীতে স্টামফোর্ড সাহিত্য ফোরাম

জননন্দিত কথা সাহিত্যিক হুমায়ূন আহমেদ এর ৫ম তম মৃত্যুবার্ষিকী উপলক্ষ্যে স্টামফোর্ড ইউনিভার্সিটি সাহিত্য ফোরামের সদস্যবৃন্দ ফুল দিয়ে শ্রদ্ধা নিবেদন করেন চিরনিদ্রায় শায়িত হুমায়ূন আহমেদ এর স্মৃতিবিজড়িত নুহাশপল্লীতে।এসময় সদস্যবৃন্দ আবেগ আপ্লুত হয়ে পড়েন এবং এক মিনিট নিরবতা পালন করেন।
উপস্থিত ছিলেন সাহিত্য ফোরামের কনভেনর মোকাররম হোসেন চৌধুরী এবং ফোরামের প্রেসিডেন্ট আবৃত্তিকার অমিক শিকদার।ফোরামের শীর্ষপর্যায়ের নেতৃবৃন্দও সাথে ছিলেন।প্রায় ৪০ সদস্য বিশিষ্ট দলে আরো ছিলেন ফোরামের সাংগঠনিক সম্পাদক ফাহিম তাকি,যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক কানন মাহমুদুল। সার্বিক তত্ত্বাবধানে ছিলেন পুলক বিহারি দত্ত।ফোরামের কনভেনর মোকাররম হোসেন বলেন প্রখ্যাত কথাসাহিত্যিক হুমায়ূন আহমেদের মৃত্যুর মধ্য দিয়ে বাংলা সাহিত্যে অপূরণীয় ক্ষতি সাধিত হয়েছে।আমরা তার বিদেহী আত্মার প্রতি মাগফেরাত কামনা করছি।তিনি অমর হয়ে থাকবেন তার সৃষ্টির মধ্য দিয়ে।
Post MIddle
সাহিত্য ফোরামের প্রেসিডেন্ট অমিক শিকদার জানান,আত্মার টান থেকে আমরা ছুটে এসেছি।নুহাশপল্লীর প্রত্যেকটি যায়গায় আমরা হুমায়ূন আহমেদ স্যারকে অনুভব করছি।বাংলা সাহিত্যে তার অবদান অসীম।আমরা আসলে কিছু বলার মত ভাষা হাড়িয়ে ফেলেছি।কালজয়ী হুমায়ূন আহমেদ স্যার আমাদের মাঝে নেই এটা চিন্তা করতে পারছিনা।তিনি বেচে আছেন, বেচে থাকবেন তার সকল ভক্তদের মাঝে।
সাহিত্য ফোরামের সদস্যবৃন্দ নুহাশপল্লীতে সাহিত্য প্রতিযোগিতার আয়োজন করেন এবং বিজয়ীদের হুমায়ূন আহমেদ এর বই দিয়ে পুরস্কৃত করেন।উল্লেক্ষ্য,” সাহিত্য হোক জীবনের দর্পণ “এই স্লোগান কে ধারন করে সংগঠনটি কাজ করে যায় নিরবে নিভৃতিতে।
পছন্দের আরো পোস্ট