মাভাবিপ্রবিতে মাও.ভাসানীর ৪০তম মৃত্যুবার্ষিকী পালিত

dsc_043420161117054856মাওলানা ভাসানী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের পক্ষ থেকে মজলুম জননেতা মাওলানা আব্দুল হামিদ খান ভাসানীর ৪০তম মৃত্যুবার্ষিকী উপলক্ষে বিভিন্ন কর্মসূচি পালন করা হয়। কর্মসূচির মধ্যে ছিল মাওলানা ভাসানীর মাজারে সকাল ৭.৩০ মিনিটে উপাচার্য প্রফেসর ড. মোঃ আলাউদ্দিন-এর নেতৃত্বে শিক্ষক, কর্মকর্তা, কর্মচারী ও ছাত্র-ছাত্রীবৃন্দ পুস্পস্তবক অর্পণ করেন। এর পর বিশ্ববিদ্যালয়ের বিভিন্ন হল ও ক্যাম্পাসস্থ শিক্ষা প্রতিষ্ঠানসমূহের পক্ষ থেকেও পুস্পস্তবক অর্পণসহ বিভিন্ন কর্মসূচি পালন করা হয়।

অন্যান্য কর্মসূচির মধ্যে সকাল ৮.৩০ মিনিটে ক্যাম্পাসস্থ মুক্তমঞ্চে ‘মাওলানা ভাসানীর ধর্মচিন্তা ও বর্তমান প্রেক্ষিত’ শীর্ষক সেমিনার অনুষ্ঠিত হয়। সেমিনারে প্রধান অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখেন বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য প্রফেসর ড. মোঃ আলাউদ্দিন। মুখ্য আলোচক হিসেবে আলোচনা করেন পাবনা বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের উপ- উপাচার্য, প্রফেসর ড. মোহাম্মদ আনোয়ারুল ইসলাম। এছাড়া বিশ্ববিদ্যালয়ের লাইফ সায়েন্স অনুষদের ডিন প্রফেসর ড. মো. সিরাজুল ইসলাম, বিজ্ঞান অনুষদের ডিন ড. পিনাকী দে ও মাওলানা ভাসানী রিসার্চ সেন্টারের পরিচালক ও মাওলানা ভাসানীর ৪০তম মৃত্যুবার্ষিকী উদ্যাপন কমিটির আহবায়ক প্রফেসর ড. এ. কে. এম. মহিউদ্দিন আলোচনা করেন ।

Post MIddle

সেমিনারে মুল প্রবন্ধ উপস্থাপন করেন মাওলানা ভাসানী স্ট্যাডিজ কোর্স এর শিক্ষক সৈয়দ ইরফানুল বারী। সভাপতিত্ব করবেন ইঞ্জিনিয়ারিং অনুষদের ডিন ড. মোহাম্মদ মতিউর রহমান। অনুষ্ঠান পরিচালনা করেন ক্রিমিনোলজি এন্ড পুলিশ সায়েন্স বিভাগের সহকারী অধ্যাপক মো. ইসতিয়াক আহম্মেদ।

সেমিনারে বক্তাগণ বলেন, মাওলানা ভাসানী মার্কস এবং লেলিনের সমাজতন্ত্র চাননি, তিনি চেয়েছেন খেটে খাওয়া মানুষের সমাজতন্ত্র। মাওলানা ভাসানীর ধর্মচিন্তা ও রাজনীতি ছিল মানুষের কল্যাণের অথাৎ আমি আমাকে নিয়ে যতটা না ভাবব তার চেয়ে অনেক বেশি ভাবব অন্যকে নিয়ে।

পছন্দের আরো পোস্ট