আইইউবিতে এ্যান্ড্রো হিউম্যানয়েড রোবট ‘নাও’
নাও (NAO) ফ্রান্সের আলদেবারান রোবোটিক্স কর্র্তৃক তৈরী প্রোগ্রাম উপযোগী এ্যান্ড্রো হিউম্যানয়েড রোবট যা ইন্ডিপেনডেন্ট ইউনির্ভাসিটি, বাংলাদেশ (আইইউবি) ২০১৫ সালে সর্বপ্রথম বাংলাদেশে নিয়ে আসে। প্রাথমিক পর্যায়ে ২০০৮ সালে শিক্ষা ও গবেষণা ক্ষেত্রে ব্যবহারের জন্য এই রোবটের প্রাতিষ্ঠানিক যাত্রা শুরু হলেও মূলত ২০১১ সালে রোবটটি সংশ্লিষ্ট সকলের নাগালের মধ্যে আসে। বর্তমানে এটি বিশ্বের বিভিন্ন দেশে অসংখ্য প্রখ্যাত শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে গবেষণা ও শিক্ষা ক্ষেত্রে ব্যবহৃত হচ্ছে।
নাও (NAO) রোবট সংগ্রহের মাধ্যমে ইন্ডিপেনডেন্ট ইউনির্ভাসিটি, বাংলাদেশ (আইইউবি)-র ইলেকট্রিক্যাল এ্যান্ড ইলেকট্রনিক্স ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগ ধারাবাহিক গবেষণার মাধ্যমে উৎকর্ষতা সাধন এবং বাংলাদেশে রোবটিক্স প্রোগ্রামিংকে জনপ্রিয় করে তুলতে নাও প্রকল্পে যোগদান করে। আলদেবারানের ক্লাউড সার্ভারের সাথে সংযুক্ত থাকার মধ্য দিয়ে বর্তমানে আইইউবি ও বাংলাদেশ নাও রোবট নিয়ে গবেষণারত বিশ্বের সংশ্লিষ্ট সকল প্রতিষ্ঠানের সাথে সংযুক্ত রয়েছে।
![Post MIddle](https://lekhapora24.net/wp-content/uploads/2022/03/920X80.gif)
সদ্য সমাপ্ত ‘ডিজিটাল ওয়ার্ল্ড ২০১৬’-এর আয়োজকবৃন্দ এই রোবটটিকে দর্শককের সামনে প্রদর্শনের জন্য বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষকে অনুরোধ করেন। সে অনুযায়ী, উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে রোবটটি বাংলাদেশের মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা-কে ‘ডিজিটাল ওয়ার্ল্ড ২০১৬’-এর উদ্বোধনের অনুরোধ জানায় এবং মেলায় আগত হাজার হাজার দর্শক আইইউবি স্টলে এসে রোবটটির নানা ধরনের কর্মকান্ড প্রত্যক্ষ করেন।
ইন্ডিপেনডেন্ট ইউনির্ভাসিটি, বাংলাদেশ (আইইউবি)-র ইলেকট্রিক্যাল এ্যান্ড ইলেকট্রনিক্স ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীবৃন্দ বর্তমানে নাও প্লাটফর্ম ব্যবহার করে রোবট বিষয়ক গবেষণা এবং মানুষ ও রোবটের পারস্পরিক যোগাযোগ ও সম্পৃক্ততার উন্নয়নে কাজ করে যাচ্ছে।##