বশেমুরবিপ্রবিতে বিশ্বসাহিত্য কেন্দ্রের কমিটি গঠিত

13876614_1671778039713762_6033051585223368587_nগোপালগঞ্জের বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ে বিশ্বসাহিত্য কেন্দ্রের ২০ সদস্য বিশিষ্ট কমিটি গঠিত হয়েছে। `অালোকিত মানুষ চাই’ এঁই শ্লোগানকে সঙ্গী করে অাব্দুল্লাহ অাবু সায়ীদ এর উদ্যোগে ১৯৭৮ সালে এই সংগঠনের জন্ম হয়। সংগঠনটি মূলত বাংলাদেশে বই পড়া ও চিন্তাশক্তির যথার্থ বিকাশ ঘটানোর জন্য কাজ করে থাকে। এঁই সংগঠনের মূল উদ্দেশ্য হলো বইপড়ার মাধ্যমে যুবসমাজকে সঠিক পথে পরিচালিত করা। `মানুষ তার স্বপ্নের সমান বড়ো’এঁই স্বপ্ন নিয়েই বর্তমানে সারা দেশের প্রায় ১৭ লক্ষাধিক ছাত্র-ছাত্রী বই পড়া কর্মসূচির সঙ্গে প্রত্যক্ষভাবে সম্পৃক্ত। উল্লেখ্য যে, বিশ্বসাহিত্য কেন্দ্রের প্রধান কার্যালয় ঢাকার বাংলামটর এলাকায় অবস্থিত।

Post MIddle

জ্ঞানের নানান শাখার অানন্দমুখর চর্চা ও উৎকর্ষের মধ্য দিয়ে ২০১৩ সাল থেকে শুরু হয়েছে অালোর ইশকুল ও অনলাইনে বই পড়া কর্মসূচি অালোর পাঠশালা।সারাদেশের সবখানে অনুসন্ধিৎসু, উৎসুক, প্রজ্জ্বল ও প্রতিভাধর ছেলেমেয়েদের তাদের স্কুল, কলেজ, বিশ্ববিদ্যালয়গুলো থেকে বেছে নিয়ে তাদেরকে মানবসভ্যতার শ্রেষ্ঠ বইগুলো অধ্যয়নের মধ্য দিয়ে তাদের মনোজগতের চৈতন্যজগতকে বিকশিত করে এবং এর পাশাপাশি নানা প্রকারের সামাজিক, সাংস্কৃতিক কার্যক্রম, সাহিত্যিক কর্মসূচি, প্রতিযোগিতা, শ্রেষ্ঠ চলচিত্র প্রদর্শন, উপস্থিত বক্তৃতা, ভ্রমণ, সেরা সঙ্গীত শ্রবণ প্রভৃতি ইতিবাচক কর্মসূচির মাধ্যমে কৈশোর ও যৌবনের দিনগুলোতে তাদের অন্তরকে কলুষমুক্ত, স্নিগ্ধ, সতেজ ও উৎকর্ষময় করে তুলে নবালোকিত, প্রগতিবাদী, উন্নত বিবেকবোধসম্পন্ন মানুষ হিসেবে গড়ে তোলার স্বপ্নে সদা বিভোর বিশ্বসাহিত্য কেন্দ্র।

এরই পথ ধরে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়েও (ববশেমুরবিপ্রবি) বিশ্বসাহিত্য কেন্দ্রের ২০ সদস্য বিশিষ্ট একটি কমিটি গঠন করা হয়েছে বলে জানতে পারি বিশ্ববিদ্যালয় সূত্র থেকে।

পছন্দের আরো পোস্ট