ঢাবি প্রো-উপাচার্য অধ্যাপক আখতারুজ্জামানকে সংবর্ধনা

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের কলা অনুষদের ডিন এবং ইসলামের ইতিহাস ও সংস্কৃতি বিভাগের প্রাক্তন চেয়ারম্যান অধ্যাপক ড. মো. আখতারুজ্জামান সম্প্রতি বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রো-উপাচার্য (প্রশাসন) হিসেবে নিয়োগ লাভ করায় ২৭ জুলাই বুধবার তাঁকে ইসলামের ইতিহাস ও সংস্কৃতি বিভাগের পক্ষ থেকে সংবর্ধনা প্রদান করা হয়।
বিশ্ববিদ্যালয়ের নবাব নওয়াব আলী চৌধুরী সিনেট ভবনে আয়োজিত এই সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন বিভাগীয় চেয়ারম্যান অধ্যাপক মো. মাহফুজুল ইসলাম। অনুষ্ঠানে অন্যান্যের মধ্যে বক্তব্য রাখেন প্রো-উপাচার্য (শিক্ষা) অধ্যাপক ড. নাসরীন আহমাদ, কলা অনুষদের ভারপ্রাপ্ত ডিন অধ্যাপক ড. বেগম আকতার কামাল, বিভাগীয় শিক্ষক অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ ইব্রাহিম, অধ্যাপক ড. মো. মোশাররফ হোসাইন ভূঁইয়া, অধ্যাপক ড. এ কে এম গোলাম রব্বানী এবং সহকারী অধ্যাপক মো. আবদুর রহিম।

 

প্রো-উপাচার্য (শিক্ষা) অধ্যাপক ড. নাসরীন আহমাদ তাঁর সংক্ষিপ্ত ভাষণে বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রো-উপাচার্য (প্রশাসন) হিসেবে নিয়োগ লাভ করায় অধ্যাপক ড. মো. আখতারুজ্জামানকে আন্তরিক ধন্যবাদ ও অভিনন্দন জানিয়ে বলেন, তাঁর এই অর্জন, উন্নতি ও অগ্রগতিতে ইসলামের ইতিহাস ও সংস্কৃতি বিভাগের শিক্ষক ও শিক্ষার্থীরা যেমনি আনন্দিত, তেমনি আমি এবং বিশ্ববিদ্যালয় পরিবারের সকলেই আনন্দিত। তাঁর জ্ঞান ও চিন্তা-ভাবনা কর্মের মধ্যে প্রতিফলিত হয়ে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় আরও এগিয়ে যাবে বলে তিনি আশাবাদ ব্যক্ত করেন।

 

Post MIddle

প্রো-উপাচার্য (প্রশাসন) অধ্যাপক ড. মো. আখতারুজ্জামান বলেন, আমার ভিত্তি হচ্ছে ইসলামের ইতিহাস ও সংস্কৃতি বিভাগ। আমার বড় পরিচয় হচ্ছে আমি এই বিভাগের অধ্যাপক। এই বিভাগের রয়েছে ইতিহাস ও ঐতিহ্য এবং আন্তর্জাতিক পরিম-লে বিচরণকারী অনেক স্বনামধন্য অধ্যাপক। এসব স্বনামধন্য অধ্যাপকদের জীবনদর্শন ও আদর্শ অনুসরণ করে আমাদের সামনের দিকে এগিয়ে যেতে হবে।

 

অধ্যাপক ড. মো. আখতারুজ্জামান আরও বলেন, মানুষের কর্তৃত্ব ও ক্ষমতা ক্ষণিকের। একজন শিক্ষকের মর্যাদা এবং সম্মান সব সময় অক্ষুন্ন ও অটুট থাকে, যদি তিনি শিক্ষার্থীদের মাঝে থাকেন এবং শিক্ষাদানে নিজেকে সম্পৃক্ত রাখেন। তাই আমি আমার বিভাগের শিক্ষক ও শিক্ষার্থীদের সাথে সুসম্পর্ক বজায় রেখে নিজ দায়িত্ব পালনে সংশ্লিষ্ট সকলের দোয়া ও সহযোগিতা কামনা করছি।#

 

আরএইচ

পছন্দের আরো পোস্ট