ঢাবিতে ২৫জনের পিএইচ.ডি. ২৬জনের এম.ফিল

Dhaka Universityগত (২০ ডিসেম্বর) রবিবার ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ভাইস চ্যান্সেলর অধ্যাপক ড. আ আ ম স আরেফিন সিদ্দিকের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত সিন্ডিকেটের সভায় ২৫জন গবেষককে পিএইচ.ডি. এবং ২৬জন গবেষককে এম.ফিল. ডিগ্রী প্রদান করা হয়েছে।

 

পিএইচ.ডি. ডিগ্রী প্রাপ্ত এবং তাঁদের তত্ত্বাবধায়করা হচ্ছেন: কলা অনুষদের অন্তর্গত বাংলা বিভাগের অধীনে মোহাম্মদ আজহারুল ইসলাম, তাঁর গবেষণার তত্ত্বাবধায়ক ছিলেন অধ্যাপক সৈয়দ মোহাম্মদ শাহেদ, মো. জমির হোসেন, তাঁর গবেষণার তত্ত্বাবধায়ক ছিলেন অধ্যাপক আহমদ কবির; ইসলামিক স্টাডিজ বিভাগের অধীনে মোহাম্মদ জাহিদুল ইসলাম, তাঁর গবেষণার তত্ত্বাবধায়ক ছিলেন অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ আব্দুর রশীদ; ইতিহাস বিভাগের অধীনে মেসবাহ উদ্দিন আহমেদ, তাঁর গবেষণার তত্ত্বাবধায়ক ছিলেন অধ্যাপক ড. এ.এইচ. আহমেদ কামাল; পালি এন্ড বুদ্ধিস্ট স্টাডিজ বিভাগের অধীনে মৈত্রী তালুকদার, তাঁর গবেষণার তত্ত্বাবধায়ক ছিলেন অধ্যাপক ড. সুকোমল বড়ুয়া; বিজ্ঞান অনুষদের অন্তর্গত পদার্থ বিজ্ঞান বিভাগের অধীনে জেসমিন সুলতানা, তাঁর গবেষণার তত্ত্বাবধায়ক ছিলেন ড. এম. মিজানুর রহমান এবং যুগ্ম-তত্ত্বাবধায়ক ছিলেন অধ্যাপক ড. মেসবাহ উদ্দিন আহমেদ ও অধ্যাপক ড. মো. কামরুল আলম খান; বায়োমেডিকেল ফিজিক্স এন্ড টেকনোলজী বিভাগের অধীনে মোহাম্মদ ওবায়দুর রহমান, তাঁর গবেষণার তত্ত্বাবধায়ক ছিলেন অধ্যাপক খোন্দকার সিদ্দিক-ই-রব্বানী; বিজনেস স্টাডিজ অনুষদের অন্তর্গত মার্কেটিং বিভাগের অধীনে ইশরাত জাহান তানিয়া, তাঁর গবেষণার তত্ত্বাবধায়ক ছিলেন অধ্যাপক ড. হরিপদ ভট্টাচার্য; মো. জাকির হোসেন, তাঁর গবেষণার তত্ত্বাবধায়ক ছিলেন অধ্যাপক ড. মীজানুর রহমান; সামাজিক বিজ্ঞান অনুষদের অন্তর্গত লোক প্রশাসন বিভাগের অধীনে মো. মাহফুজুল হক, তাঁর গবেষণার তত্ত্বাবধায়ক ছিলেন অধ্যাপক ড. সালাহউদ্দিন এম. আমিনুজ্জামান; রাষ্ট্রবিজ্ঞান বিভাগের অধীনে শাহ্নাজ পারভীন, তাঁর গবেষণার তত্ত্বাবধায়ক ছিলেন অধ্যাপক ড. দিল রওশন জিন্নাত আরা নাজনীন ও যুগ্ম-তত্ত্বাবধায়ক ছিলেন অধ্যাপক ড. এম. নজরুল ইসলাম; শান্তি ও সংঘর্ষ অধ্যয়ন বিভাগের অধীনে মো. মাসুদুর রহমান, তাঁর গবেষণার তত্ত্বাবধায়ক ছিলেন অধ্যাপক ড. ডালেম চন্দ্র বর্মন; উইমেন এন্ড জেন্ডার স্টাডিজ বিভাগের অধীনে আয়েশা বানু, তাঁর গবেষণার তত্ত্বাবধায়ক ছিলেন অধ্যাপক ড. নাজমা চৌধুরী ও যুগ্ম-তত্ত্বাবধায়ক ছিলেন অধ্যাপক ড. ফিরদৌস আজীম; জীববিজ্ঞান অনুষদের অন্তর্গত অণুজীব বিজ্ঞান বিভাগের অধীনে নাজনীন সুলতানা; তাঁর গবেষণার তত্ত্বাবধায়ক ছিলেন অধ্যাপক ড. এম. এ. মালেক ও যুগ্ম-তত্ত্বাবধায়ক ছিলেন অধ্যাপক ড. এম. মজিবুর রহমান; মো. আসাদুজ্জামান শিশির, তাঁর গবেষণার তত্ত্বাবধায়ক ছিলেন অধ্যাপক ড. মো. মোজাম্মেল হক ও যুগ্ম-তত্ত্বাবধায়ক ছিলেন ড. মোহাম্মদ ইলিয়াস; উদ্ভিদ বিজ্ঞান বিভাগের অধীনে সুব্রত কুমার দাস, তাঁর গবেষণার তত্ত্বাবধায়ক ছিলেন অধ্যাপক ড. রাখহরি সরকার ও যুগ্ম-তত্ত্বাবধায়ক ছিলেন অধ্যাপক ড. মো. ইমদাদুল হক; প্রাণিবিদ্যা বিভাগের অধীনে তাসমীমা বেগম, তাঁর গবেষণার তত্ত্বাবধায়ক ছিলেন অধ্যাপক ড. গুলশান আরা লতিফা; মোহাম্মদ শফিউল আলম, তাঁর গবেষণার তত্ত্বাবধায়ক ছিলেন অধ্যাপক ড. হামিদা খানম ও যুগ্ম-তত্ত্বাবধায়ক ছিলেন ড. রাশিদুল হক; নিখিল চাক্মা, তাঁর গবেষণার তত্ত্বাবধায়ক ছিলেন অধ্যাপক ড. নূর জাহান সরকার এবং যুগ্ম-তত্ত্বাবধায়ক ছিলেন চৎড়ভবংংড়ৎ উৎ. ঝঃবাবহ ইবষসধরহ ও অধ্যাপক ড. সোহরাব উদ্দিন সরকার; প্রাণ রসায়ন ও অণুপ্রাণ বিজ্ঞান বিভাগের অধীনে ফারহানা শাফরীন, তাঁর গবেষণার তত্ত্বাবধায়ক ছিলেন অধ্যাপক ড. হাসিনা খান ও যুগ্ম-তত্ত্বাবধায়ক ছিলেন উৎ. ঘববঃর ঝধহধহ গরংযৎধ; ফার্মেসী অনুষদের অন্তর্গত ফার্মাসিউটিক্যাল টেকনোলজী বিভাগের অধীনে সরদার মোহাম্মদ আশরাফুল ইসলাম, তাঁর গবেষণার তত্ত্বাবধায়ক ছিলেন অধ্যাপক ড. মো. সেলিম রেজা ও যুগ্ম-তত্ত্বাবধায়ক ছিলেন অধ্যাপক ড. সৈয়দ সাব্বির হায়দার; ফার্মাসিউটিক্যাল কেমিস্ট্রি বিভাগের অধীনে আদিবা আনজুম, তাঁর গবেষণার তত্ত্বাবধায়ক ছিলেন অধ্যাপক ড. মো. আব্দুর রশীদ ও যুগ্ম-তত্ত্বাবধায়ক ছিলেন অধ্যাপক ড. চৌধুরী

 

Post MIddle

মাহমুদ হাসান; আর্থ এন্ড এনভায়রনমেন্টাল সায়েন্সেস অনুষদের অন্তর্গত ভূগোল ও পরিবেশ বিভাগের অধীনে লুৎফর রহমান, তাঁর গবেষণার তত্ত্বাবধায়ক ছিলেন অধ্যাপক ড. রেজওয়ান হোসেন ভূইয়া; ইঞ্জিনিয়ারিং এন্ড টেকনোলজী অনুষদের অন্তর্গত ফলিত রসায়ন ও কেমিকৌশল বিভাগের অধীনে তাসরীনা রাবেয়া চৌধুরী, তাঁর গবেষণার তত্ত্বাবধায়ক ছিলেন অধ্যাপক ড. মো. নূরুল আমিন এবং যুগ্ম-তত্ত্বাবধায়ক ছিলেন অধ্যাপক ড. এ. আই. মোস্তফা ও ড. শামশাদ বেগম কোরাইশী এবং ব্যবসায় প্রশাসন ইনস্টিটিউটের অধীনে নাদিয়া বিন্তে আমিন, তাঁর গবেষণার তত্ত্বাবধায়ক ছিলেন অধ্যাপক ড. খায়ের জাহান সোগরা।

 

এম.ফিল. ডিগ্রী প্রাপ্তরা এবং তাঁদের তত্ত্বাবধায়করা হচ্ছেন: কলা অনুষদের অন্তর্গত বাংলা বিভাগের অধীনে নাজমুন নাহার এবং গৌতম সরকার, তাঁদের গবেষণার তত্ত্বাবধায়ক ছিলেন অধ্যাপক আহমদ কবির; সানজিদা হামিদ, তাঁর গবেষণার তত্ত্বাবধায়ক ছিলেন অধ্যাপক ড. সিদ্দিকা মাহমুদা; মো. জাহাঙ্গীর আলম, তাঁর গবেষণার তত্ত্বাবধায়ক ছিলেন অধ্যাপক ড. ফাতেমা কাওসার; ইতিহাস বিভাগের অধীনে তপন কুমার পালিত, তাঁর গবেষণার তত্ত্বাবধায়ক ছিলেন অধ্যাপক ড. মুনতাসীর উদ্দিন খান মামুন; ইসলামিক স্টাডিজ বিভাগের অধীনে মুহাম্মদ ছালাহ উদ্দিন, তাঁর গবেষণার তত্ত্বাবধায়ক ছিলেন ড. হাফিজ মুজতাবা রিজা আহমাদ; মাহমুদুল হাসান এবং আবরার আহমদ, তাঁদের গবেষণার তত্ত্বাবধায়ক ছিলেন অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউসুফ ইবন হোছাইন; সংস্কৃত বিভাগের অধীনে অনিন্দিতা দাশ, তাঁর গবেষণার তত্ত্বাবধায়ক ছিলেন অধ্যাপক ড. নারায়নচন্দ্র বিশ্বাস, সামাজিক বিজ্ঞান অনুষদের অন্তর্গত রাষ্ট্রবিজ্ঞান বিভাগের অধীনে মাহমুদা খান মলি এবং মুহাম্মদ জহিরুল আলম, তাঁদের গবেষণার তত্ত্বাবধায়ক ছিলেন অধ্যাপক ড. শওকত আরা হোসেন; লোক প্রশাসন বিভাগের অধীনে মো. আব্দুল্লাহ আল মাহফুজ, তাঁর গবেষণার তত্ত্বাবধায়ক ছিলেন অধ্যাপক ড. নাজনীন ইসলাম; সমাজবিজ্ঞান বিভাগের অধীনে জেসমিন নাহার, তাঁর গবেষণার তত্ত্বাবধায়ক ছিলেন অধ্যাপক ড. এ.এস.এম. আমানুল্লাহ; জীববিজ্ঞান অনুষদের অন্তর্গত প্রাণিবিদ্যা বিভাগের অধীনে যাদব কুমার বিশ্বাস, তাঁর গবেষণার তত্ত্বাবধায়ক ছিলেন অধ্যাপক ড. নূর জাহান সরকার ও যুগ্ম-তত্ত্বাবধায়ক ছিলেন অধ্যাপক ড. মো. ফরিদ আহসান; অণুজীব বিজ্ঞান বিভাগের অধীনে আফরোজ জাহান তানিয়া, তাঁর গবেষণার তত্ত্বাবধায়ক ছিলেন অধ্যাপক ড. মো. মাহফুজুল হক ও যুগ্ম-তত্ত্বাবধায়ক ছিলেন অধ্যাপক ড. ইয়ারুল কবীর; চিকিৎসা মনোবিজ্ঞান বিভাগের অধীনে ফারজানা সুলতানা এবং মোছা. নাজমে আরা বেগম, তাঁদের গবেষণার তত্ত্বাবধায়ক ছিলেন অধ্যাপক ড. এম. আনিসুর রহমান; মো. আমির হোসেন, তাঁর গবেষণার তত্ত্বাবধায়ক ছিলেন কামাল উদ্দিন আহমেদ চৌধুরী; আর্থ এন্ড এনভায়রনমেন্টাল সায়েন্সেস অনুষদের অন্তর্গত ভূগোল ও পরিবেশ বিভাগের অধীনে জাফরিন আক্তার, তাঁর গবেষণার তত্ত্বাবধায়ক ছিলেন অধ্যাপক ড. নাজনীন আফরোজ হক; মাসূমা ভূইয়া, তাঁর গবেষণার তত্ত্বাবধায়ক ছিলেন অধ্যাপক ড. আমানত উল্লাহ খান; আয়েশা আক্তার রুমি, তাঁর গবেষণার তত্ত্বাবধায়ক ছিলেন অধ্যাপক ড. রেজওয়ান হোসেন ভূইয়া; শিক্ষা ও গবেষণা ইনস্টিটিউটের অধীনে মো. বিল্লাল হোসেন এবং তাহমিনা মল্লিক, তাঁদের গবেষণার তত্ত্বাবধায়ক ছিলেন অধ্যাপক ড. মো. আবুল এহসান; তাসমিরি তাসমিন লাবনী, তাঁর গবেষণার তত্ত্বাবধায়ক ছিলেন অধ্যাপক ড. মো. আজহারুল ইসলাম; পুষ্টি ও খাদ্য বিজ্ঞান ইনস্টিটিউটের অধীনে নূরুন্নাহার সুমি, তাঁর গবেষণার তত্ত্বাবধায়ক ছিলেন অধ্যাপক ড. খালেদা ইসলাম ও যুগ্ম-তত্ত্বাবধায়ক ছিলেন ডা. রাহেলী জিন্নাত; জ্যোতি লাল বড়–য়া, তাঁর গবেষণার তত্ত্বাবধায়ক ছিলেন অধ্যাপক ড. সাগরময় বড়–য়া ও যুগ্ম-তত্ত্বাবধায়ক ছিলেন অধ্যাপক ড. মো. নজরুল ইসলাম খান।

পছন্দের আরো পোস্ট