টিআইবির প্রতিবেদনের প্রতিবাদ জানিয়েছে ইউজিসি

বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয় নিয়ে ট্রান্সপারেন্সি ইন্টারন্যাশনাল বাংলাদেশের (টিআইবি) প্রতিবেদন গণমাধ্যমের মাধ্যমে শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের নজরে এসেছে। তাতে কোনো ধরনের তথ্য প্রমাণ ব্যতীত ঢালাওভাবে বিশ্ববিদ্যালয়ের অনুমোদনসহ ভিসি, প্রো-ভিসি, কোষাধ্যক্ষ নিয়োগে যে আর্থিক লেনদেনের কথা উল্লেখ করা হয়েছে তা অসত্য।UGC

শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের পাঠানো এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে মঙ্গলাবর এ সব তথ্য জানানো হয়।

Post MIddle

এ ছাড়া বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরি কমিশনের সুপারিশের আলোকে যথাযথ কর্তৃপক্ষের অনুমোদনক্রমে বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রাথমিক অনুমোদন দেয়া হয়। তা ছাড়া অন্যান্য প্রশাসনিক ও একাডেমিক বিষয়গুলো বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরি কমিশন এবং বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর নিজস্ব পরিচালনা বোর্ড কর্তৃক সম্পন্ন করা হয়ে থাকে। যেখানে শিক্ষা মন্ত্রণালয় সরাসরি সম্পৃক্ত নয়।

২০১২ থেকে ২০১৪ সাল পর্যন্ত টিআইবি এ বিষয়ে যে গবেষণার কথা উল্লেখ করেছে তাতে টিআইবি শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের সঙ্গে কোনো আলোচনা করেছে বলে মন্ত্রণালয়ের জানা নেই।

সোমবার টিআইবির গবেষণা প্রতেবেদনে বলা হয়, শিক্ষা মন্ত্রণালয়, বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরি কমিশন (ইউজিসি) ও বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ের একাংশের ত্রিমুখী আঁতাতে বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ের উচ্চশিক্ষা লাভজনক পণ্যে পরিণত হয়েছে। এক থেকে তিন কোটি টাকা অবৈধ লেনদেনের বিনিময়ে বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয় স্থাপনের অনুমতি পাওয়া যায়। ৫০ হাজার থেকে ৩ লাখ টাকা দিলেই পাওয়া যায় বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ের সনদ। উপহার বা নগদ অর্থের বিনিময়ে পরীক্ষায় পাস করা যায় ও শিক্ষকরা নম্বর বাড়িয়ে দেন।
স: ইএইচ

পছন্দের আরো পোস্ট